নামঃ দেবাশিস রায়
জন্মতারিখঃ ০১/১০/১৯৬৩
জন্মস্থানঃ খড়গপুর
ডিগ্রীঃ বি এ, সি এ আই আই বি, ডিপ্লোমা ইন কম্পিউটার।
1) স্বভাব/মেজাজঃ স্বভাবগত শান্ত, অন্তর্মুখী। ব্যাক বেঞ্চার। জাহির করতে নয়, চুপচাপ উপভোগ করতে ভালবাসি। মনের মতো মানুষ পেলে আড্ডা আর হইচই করি। তবে চুপ হয়ে যেতে পারি যে কোন সময়।
2) শখ/হবি যার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারেন নাঃ বেড়ানো, ছবি তোলা, লেখা, খেলা দেখা।
3) অতিপ্রিয় ব্যক্তিত্বঃ শক্তি চট্টোপাধ্যায়, আমি নিজে।
4) প্রিয় আসক্তিঃ ধূমপান
5) প্রিয় লেখক যার প্রেরণা আপনাকে উদ্বুদ্ধ করেঃ কেউ না।
6) প্রিয় ভোজনঃ একেবারেই ভোজন রসিক নই। সাধারন ঘরোয়া খাবার পছন্দ করি।
7) অবসাদগ্রস্ত হন কিসে? যারা নিজেদের জাহির করতে ভালবাসেন তাদের মুখোমুখি হলে আর মৃত্যু চিন্তায়।
8) আপনার মতে প্রেমের সংজ্ঞাঃ ভরসা, বিশ্বাস আর মনের না বলা কথা বুঝতে পারাই হোল প্রেম।
9) আপনি কখন সবচেয়ে বেশি খুশি হনঃ বেড়াতে যাওয়ার সময়।
10) ছেলেবেলার সবচেয়ে সুখের মুহুর্ত কোন্টিঃ যখন পরীক্ষার রেজাল্ট বেরোতো।
11) কোন্জিনিস যা আপনি খুব ঘৃণা করেনঃ নিজেকে জাহির করা, কারো শ্রেষ্ঠত্ব না মানতে পারা।
12) আপনার ব্যক্তিগত সংরক্ষণে ক’টি বই আছেঃ গুনে দেখি নি। বর্তমানে মনে হয় ৫০০-৫৫০ বই আছে আমার কাছে।
13) ঈশ্বরে বিশ্বাসী কি আপনিঃ ঈশ্বরে বিশ্বাস করি। পৌত্তলিকতায় বিশ্বাসী নই।
14) সবচেয়ে ভয় কিসের থেকেঃ জরা,ব্যাধি, মৃত্যু।
15) জীবন থেকে সবচেয়ে কি বেশি আশা করেনঃ আমি আমার যোগ্যতা অনুযায়ী জীবন থেকে সব কিছু পেয়ে গেছি। আশা করি না আর কিছু। যে টুকু এখন পাচ্ছি, বোনাস সব টুকুই।
16) আপনার প্রিয় পাঁচটি বইঃ ঢোঁড়াই চরিত মানস, কালবেলা, গনদেবতা, থিওরি অফ এভ্রিথিং, অম্লান দত্তর যে কোন বই।
17) লেখক হিসাবে আপনার স্বপ্নঃ ভাবি নি কখনো। কারন লেখা আমার নিজের মনের আনন্দের জন্য। স্বপ্ন দেখি না। নিজেকে লেখক বলেও মনে করি না।
18) জীবনে মাফযোগ্য যদি কোন চুরি করতে বলা হয় তাহলে আপনি কি এমন জিনিস চুরি করতে চাইবেনঃ ওয়ার্ল্ড কাপ ফুটবলের একটি টিকিট।
19) পুনর্জন্ম হলে কি হয়ে জন্মাতে চানঃ দেবাশিস রায় হয়ে।
20)পাঠকের প্রতি আপনার কোন বিশেষ উপদেশঃ নিজেই এখনও পাঠক। অন্যদের আর কি উপদেশ দেবো।তবু বলবো, খোলা মন নিয়ে পড়ুন। লেখার মধ্যে লেখক কে না খুঁজতে যাওয়া টাই মনে হয় ভালো।
21) প্রতিলিপির সম্বন্ধেঃ যথেষ্ট ভালো উদ্যোগ। মৌমিতার পরিশ্রম আর আন্তরিকতাকে হিংসে করি। প্রতিলিপির এই শুভ প্রচেষ্টা বৃথা যাবে না। একদিন প্রতিলিপি মহীরুহ হয়ে উঠবেই। নতুন বা অপরিচিত লেখকদের এক বৃহৎ পাঠক সমাজের কাছে উপস্থাপিত করবার এই প্রচেষ্টা নিসন্দেহে এক যুগান্তকারী পদক্ষেপ।