নামঃ প্রকল্প ভট্টাচার্য
জন্মতারিখঃ ১লা অগস্ট
জন্মস্থানঃ ১৯৭৩
1) স্বভাব/মেজাজঃ বেশীরভাগ সময় হাসিখুশি, তবে হঠাত রেগে যাওয়ার বদস্বভাব আছে।
2) শখ/হবি যার থেকে নিজেকে দূরে রাখতে পারেন নাঃ গল্পের বই পড়া এবং লেখালেখি
3) অতিপ্রিয় ব্যক্তিত্বঃ শ্রী সুকুমার রায়
4) প্রিয় আসক্তিঃ গজল ও ঠুংরী শোনা
5) প্রিয় লেখক যার প্রেরণা আপনাকে উদ্বুদ্ধ করেঃ শ্রী শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়
6) প্রিয় ভোজনঃ আলুসিদ্ধ-ভাত
7) অবসাদগ্রস্ত হন কিসে? হিংসা, যুদ্ধ, প্রাণীহত্যা এইসব দেখলে।
8) আপনার মতে প্রেমের সংজ্ঞাঃ একটা অনুভূতি যা ভাল-তে বাস করতে সাহায্য করে। সুস্থ সমাজের জন্য, হিংসা ও ধ্বংস আটকাতে প্রেম অপরিহার্য।
9) আপনি কখন সবচেয়ে বেশি খুশি হনঃ প্রকৃতির মধ্যে থাকলে। গাছপালা, পশু পাখীদের সঙ্গে। নয়তো শিশুদের সঙ্গে থাকলে।
10) ছেলেবেলার সবচেয়ে সুখের মুহুর্ত কোন্টিঃ প্রথমদিন ইস্কুলে যাওয়ার। খুবই ছোট তখন আমি, তবু যেন এক জাদুর জগত খুলে গেছিল আমার সামনে!
11) কোন্ জিনিস যা আপনি খুব ঘৃণা করেনঃ আমি ‘ঘৃণা’ভাবটিকেই শুধু ঘৃণা করি।
12) আপনার ব্যক্তিগত সংরক্ষণে ক’টি বই আছেঃ সঠিক সংখ্যা জানা নেই তবে হাজারখানেক তো হবেই।
13) ঈশ্বরে বিশ্বাসী কি আপনিঃ না।
14) সবচেয়ে ভয় কিসের থেকেঃ শারীরিক অক্ষমতার (বয়স বা অসুস্থতাজনিত)।
15) জীবন থেকে সবচেয়ে কি বেশি আশা করেনঃ শান্তি এবং সুস্থ পরিবেশ।
16) আপনার প্রিয় পাঁচটি বইঃ অপরাজিত, যাও পাখি, মানবজমিন, দেশে বিদেশে, সমগ্র শিশু সাহিত্য (শ্রী সুকুমার রায় রচিত)
17) লেখক হিসাবে আপনার স্বপ্নঃ আমার লেখা পড়ে অনুপ্রাণিত হয়ে অন্ততঃ কিছু মানুষ পরিবেশকে ভালবাসবে, পশুপাখীদের ভালবাসবে, একে অপরকে ভালবাসবে।
18) পুনর্জন্ম হলে কি হয়ে জন্মাতে চানঃ আবার মানুষ হয়েই জন্মাতে চাই। পৃথিবীর উন্নয়নের ক্ষমতা কেবল মানুষেরই আছে।
19) পাঠকের প্রতি আপনার কোন বিশেষ উপদেশঃ কোনো লেখা পড়বার সময় লেখ-লেখিকার নাম বা তাঁদের আগের কাজ সম্পর্কে প্রভাবমুক্ত হয়ে পড়বেন। অকারণ স্তুতি বা নিন্দা করবেন না, অথচ সুস্থ সমালোচনা অবশ্যই করবেন।
20) প্রতিলিপির সম্বন্ধেঃ লেখক-লেখিকা এবং পাঠক-পাঠিকাদের মধ্যে মেলবন্ধন গড়বার একটি অসাধারণ প্রয়াস। কুর্ণিশ ও সাধুবাদ জানাই। নিজে কোনোভাবে যুক্ত থেকে যদি কিছুমাত্র কাজে লাগতে পারি, কৃতজ্ঞ বোধ করব।