pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

ভিন্ন স্বাদের প্রেমের গল্প লেখার কিছু অসাধারণ প্লট

04 ജൂലൈ 2022

প্রেমের গল্প পড়তে কে না ভালোবাসে? সকল বয়সী পাঠকের কাছে প্রেমের গল্প সর্বকালের প্রিয়। বিশেষ করে আমরা দেখেছি প্রতিলিপির পাঠকরা নিম্নলিখিত থিমগুলি‌র ওপর ভিত্তি করে প্রেমের গল্প পড়তে সবথেকে বেশি পছন্দ করেন-

 

  • ভ্যাম্পায়ারের সাথে প্রেম

  • অফিসের বস বা সিইও-এর সাথে প্রেম

  • কনট্র্যাক্ট ম্যারেজ বা চুক্তিভিত্তিক প্রেম/ বিবাহ

 

অর্থাৎ, এইধরনের থিমের ওপর গল্প লিখলে প্রতিলিপির প্ল্যাটফর্মে লেখকেরা দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেন। এই থিমগুলির ওপর কয়েকটি দুর্দান্ত প্লটের উদাহরণ দেওয়ার জন্য আমরা এই ব্লগটি লিখছি। এই ব্লগটি আপনাকে উপরের বিষয়গুলির ওপর নতুন গল্প ভাবতে এবং গল্পের কাঠামো তৈরি করতে সাহায্য করবে। আপনি আমাদের দেওয়া প্লটগুলির যেকোনো একটিকে বেছে নিতে পারেন এবং আপনার পরবর্তী বেস্টসেলার গল্পটি লেখা শুরু করতে পারেন!

 



দারুণ কিছু প্লট -ভ্যাম্পায়ারের সাথে প্রেম

 

  • একটি ছেলে এবং একটি মেয়ে পরস্পরের প্রেমে পড়ে। ছেলেটি ভীষণ এক্সট্রোভার্ট হলেও মেয়েটি ইন্ট্রোভার্ট ও খুব লাজুক। মেয়েটি একাই থাকে এই শহরে। মেয়েটির বন্ধুদের সংখ্যা‌ও হাতেগোনা কয়েকজন। একদিন এক ঘনিষ্ঠ মুহূর্তে ছেলেটি মেয়েটির তীক্ষ্ণ, লম্বা শ্বদন্ত দেখে ফেলে এবং বুঝতে পারে মেয়েটি আসলে একজন ভ্যাম্পায়ার। কিন্তু এরপর কি হবে? ততদিনে তার মনে মেয়েটির জন্য ভালবাসার আগুন জ্বলে উঠেছে। সবকিছু জানাজানি হ‌ওয়ার পরেও কি তাদের মধ্যে কোনো প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠতে পারে?

 

  • সম্পর্কে জড়িয়ে পরার কয়েক মাস পর, পূজা জানতে পারে তার প্রেমিক সাগর আসলে একজন ভ্যাম্পায়ার। পূজা প্রচণ্ড রেগে যায়, ওর নিজেকে প্রতারিত বলে মনে হয়, কান্নায় ফেটে পড়ে এবং অবিলম্বে সম্পর্ক ভেঙে দেয়। এদিকে সাগর সত্যিই পূজাকে ভালোবেসে ফেলেছে। তাই সে সারাজীবন নীরবে পূজাকে রক্ষা করার সিদ্ধান্ত নেয়। দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মানুষের করা প্রতিটি ছোটখাটো আঘাত থেকে শুরু করে যেকোনো দুর্ঘটনা থেকে সাগর পূজাকে অজান্তেই আড়াল থেকে রক্ষা করতে শুরু করে… তারপর?

 

  • ভ্যাম্পায়ার জগতের এক সুদর্শন যুবক ঈশান একটি সুন্দরী মেয়ে, নয়নিকার প্রেমে পড়ে যায় এবং তাকে যেকোনভাবে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করতে থাকে। নয়নিকাও তার প্রতি আকৃষ্ট হতে থাকে। নয়নিকার ক্লাসমেট সৌরভও বহুদিন ধরে নয়নিকাকে নীরবে ভালোবাসে এবং মনে মনে শীঘ্রই তাঁকে প্রপোজ করার প্ল্যান করছে। এর মধ্যেই সৌরভ ঈশানের কথা জানতে পেরে যায় ও নয়নিকার কিছু বিপদের আশঙ্কা করে। সৌরভ কি নয়নিকাকে ঈশানের হাত থেকে রক্ষা করতে পারবে? এই ত্রিকোণ প্রেমের পরিনতি শেষপর্যন্ত কী হবে?

 

  • ২০৭০ সাল। পৃথিবীও আশ্চর্য‌রকম বদলে গেছে। মানুষের জীবনের সমস্ত ছোটোখাটো কাজগুলোও যন্ত্ররা দখল করে নিয়েছে। মীরা একজন সমাজসেবী যে মানুষের জীবনের প্রতি পদে যন্ত্রের ব্যবহারের বিরুদ্ধে কাজ করে। একদিন মীরার সাথে সুজয় নামের একটি ছেলের আলাপ হয়। ঘনিষ্ঠতার পরে মীরা বুঝতে পারে সুজয়ের জীবনেও একটি গোপন মিশন রয়েছে। ও ধীরে ধীরে ছেলেটির প্রেমে পড়ে যায়; জানতে পারে আসলে সুজয় একজন ভ্যাম্পায়ার, আর ওর লক্ষ্য ছিল নিজের ভ্যাম্পায়ার সম্প্রদায়ের অস্তিত্বকে রক্ষা করা। যদিও মীরা প্রথমে বিশ্বাস করতে পারে না যে ২০৭০ সালেও ভ্যাম্পায়ারদের সত্যিই কোনো অস্তিত্ব আছে! তবে সুন্দরী, বুদ্ধিমতী মীরা কি শেষে একজন ভ্যাম্পায়ারের প্রেমে পড়বে? ভ্যাম্পায়ার সম্প্রদায়কে বাঁচাতে মীরাও কি সুজয়ের সাথে যোগ দেবে?

 

  • বকুল দশম শ্রেণীতে পড়াশোনা করে। বকুলের সহপাঠী‌রা সবসময়ই ওকে নানাভাবে হেনস্থা করে। একদিন বকুল ওর নতুন ক্লাসমেট রেমোকে দেখে ভাবে, এই ছেলেটা অন্যদের থেকে আলাদা। ওরা দুজন আস্তে আস্তে খুব ভালো বন্ধু হয়ে যায়। কিন্তু রোজ টিফিনের সময় প্রায়ই রেমো স্কুলের পিছনে একটা নির্জন বাড়িতে চলে যেত। অথচ স্কুলের সমস্ত বাচ্চাদের এই বাড়িটায় যাওয়া নিষিদ্ধ ছিল। একদিন বকুল কাউকে কিছু না বলে রেমোর পিছনে পিছনে যায়। বাড়িটার একটা ভাঙা জানলা দিয়ে ও দেখে যে ভেতরে রেমোর চেহারা বদলে গেছে। ওর দু'চোখ রক্তে ভরা। ওর মুখ এবং তীক্ষ্ণ দুটি দাঁত থেকে রক্ত ​​ঝরছে। তাহলে কে এই রেমো? বকুলই বা এখন কি করবে?

 

দারুণ কিছু প্লট - অফিসের বস বা সিইও-এর সাথে প্রেম

 

  • মধ্যবিত্ত পরিবারের লাজুক কিন্তু পরিশ্রমী মেয়ে সুহানি একটি মাল্টিন্যাশনাল অফিসের সিইও-এর সেক্রেটারি হিসেবে কাজ করে। সুহানি এখনও জানেন না যে ওর বস্ গোপনে ওকে ভালবাসে এবং অফিসে সবসময়‌ বিশেষভাবে ওর খোঁজ নেয়। একবার এক অফিস পার্টিতে একজন টিম ম্যানেজার সুহানিকে সবার সামনে চরম অপমান করে। সেইবার সুহানি‌র বস প্রথম প্রকাশ্যে এসে ওকে উদ্ধার করে, সেই ম্যানেজারকে কথা শুনিয়ে বরখাস্ত করে দেয়। সুহানি কি ওর বসের ভালোবাসার প্রতিদান দিতে পারবে? কর্মক্ষেত্রে ওর নামে যে কলঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সেটা কি সুহানি কাটিয়ে উঠতে পারবে? সুহানি‌র বস এবং সুহানি‌র প্রেমের জন্য কিধরনের ভবিষ্যৎ অপেক্ষা করছে?

 

  • পূজার নতুন কাজের অফিসে নতুন বস্ সাহিল রাঠোর অহংকারী এবং অভদ্র প্রকৃতির। আশেপাশের মানুষের প্রতি সাহিলের খুব কম শ্রদ্ধা-ভক্তি আছে। কিন্তু পূজা হল ঠিক বিপরীত। শান্ত, মিষ্টি, এবং স্নেহশীলা। এইধরনের বিপরীত মেরুর দুই ব্যক্তিত্ব প্রেমে পড়লে কি হতে পারে? এই ভালবাসা কি স্থায়ী হবে? নাকি ওরা ওদের নিজস্ব পথে‌ই চলবে? ওর বস কি অ্যাডভান্টেজ নেওয়ার চেষ্টা করবে পূজার?

 

  • প্রথম কর্মজীবন শুরু করতে মুম্বাই যাওয়ার পথে ট্রেনে অনন্যা‌র সাথে একজন নম্র, শান্ত স্বভাবের ছেলের আলাপ হয়। যাত্রার শেষে মুম্বই পৌঁছে সেই স্বল্পস্থায়ী আলাপের মধুর স্মৃতি মনে রেখে তারা পরস্পরের থেকে বিদায় নেয়। অথচ কি কান্ড! প্রথম দিন অফিসে গিয়ে ট্রেনের সেই ছেলেটিকেই নিজের বস হিসাবে দেখতে পেয়ে অনন্যা হতবাক। ওদের দ্বিতীয়‌বার এই সাক্ষাৎ কি নিয়তির কোনো খেলা? ওদের এই সাক্ষাৎ কি তবে পূর্বনির্ধারিত? তবে কি ওরা পরস্পরের প্রেমের জালে জড়িয়ে পড়বে? ছেলেটির অতীত কী?

 

  • হর্ষ এবং শ্রুতি মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলেমেয়ে যারা দুজনে দুজনকে ভালোবাসে। ওরা দুজন একটি বড় কর্পোরেট কোম্পানিতে একসাথে কাজ করে। ওদের সম্পর্কের কথা এখনও ওদের সহকর্মীদের ওরা জানতে দেয়নি। একদিন হর্ষ তার সহকর্মীদের কাছ থেকে গল্পগুজবের মাধ্যমে জানতে পারে যে ওদের অফিসের বস্ নাকি গোপনে শ্রুতিকে পছন্দ করে। হর্ষের মাথায় তৎক্ষণাৎ একটি শয়তানি বুদ্ধি খেলে যায়। হর্ষ আর শ্রুতি দুজনেই এই সুযোগ কাজে লাগিয়ে বড়লোক হওয়ার জন্য বসকে ব্যবহার করার প্ল্যান করে। গল্পটা এরপর কোনদিকে বাঁক নেবে?

 

  • অভিক একজন কমবয়সী এবং আকর্ষণীয় যুবক এবং ওর নিজের কোম্পানির সিইও। তাই অভিকের চারপাশে মেয়েদের কোনো অভাব নেই। অভিক‌ও এই সুযোগ পুরোমাত্রায় উপভোগ করে। মেয়েরা যেন ওর জন্য খেলার সামগ্রী। অন্যদিকে, নীরা খুব সুন্দরী অথচ অসহায় একটি মেয়ে।  নীরার গোটা শৈশব কেটেছে অনা‌থ আশ্রমে। নীরা অভিকের অফিসে জয়েন করার পর দশ দিন কেটে গেছে, অথচ এখন পর্যন্ত সিইও সাহেবের নজরে ওর দিকে পড়েনি। অভিকের চোখ নীরার ওপর পড়লে কী হবে? ও কি নীরাকেও নিজের খেলার সামগ্রী করে তুলবে? নীরা কি অভিকের প্রেমে পড়ে অভিকের চরিত্রের পরিবর্তন ঘটাতে পারবে?

 

দারুণ কিছু প্লট -কনট্র্যাক্ট ম্যারেজ বা চুক্তিভিত্তিক প্রেম/ বিবাহ

 

  • সুজয় বিগত দশ বছর ধরে একটি মেয়েকে ভালবাসত। কিন্তু মেয়েটা ওকে ঠকিয়ে চলে যায়। এরপর থেকে সুজয় মেয়েদেরকে ঘৃণা করতে শুরু করে। কিন্তু ধনী পরিবারের একমাত্র সন্তান হওয়ায় বংশরক্ষার দায় সুজয়ের ওপর এসে পড়েছে। সুজয়ের অফিসে চাকরি করা পূজা‌র তখন টাকাপয়সা‌র মারাত্মক টানাটানি চলছে। সুজয় পূজাকে প্রয়োজনীয় অর্থের বিনিময়ে একটি চুক্তি‌ভিত্তিক বিবাহের প্রস্তাব দেন। স্থির হয়, ওদের সন্তানের জন্মের পর দুজন আলাদা হয়ে যাবে। কিন্তু পূজা কি পারবে তার সন্তানের সঙ্গে এই বিচ্ছেদ সহ‍্য করতে? চুক্তিভিত্তিক এই বিবাহ কি শেষপর্যন্ত প্রেমের রূপ নেবে? এই চুক্তি কি সুজয়ের মধ্যে কোনো পরিবর্তন নিয়ে আসবে?

 

  • পীযূষের প্রাক্তন প্রেমিকা ওর সাথে সম্পর্ক ভেঙে দেয়। পীযূষ ভেবেছিল যে অন‍্যবারের মতো এবারও হয়তো মেয়েটি ফিরে আসবে। কিন্তু এবার পীযূষের মনে হয় মেয়েটি সত্যি সত্যিই সম্পর্ক ভাঙতে চাইছে। মেয়েটা‌কে ঈর্ষান্বিত করার জন্য পীযূষ নিজের সেক্রেটারি নিয়তির সাথে সবার সামনে বিয়ের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে। সে নিয়তিকে একবছর পর বিবাহবিচ্ছেদের প্রস্তাব দিয়ে এই চুক্তিভিত্তিক বিবাহের জন্য রাজি করায়। অন‍্যদিকে নিয়তিও বাড়ি থেকে ক্রমাগত বিয়ে করতে বলায় মানসিক চাপে থাকায় সেও পীযূষের প্রস্তাবে রাজি হয়ে যায়। পীযূষ আর নিয়তি কি প্রেমে পড়তে পারে? নাকি পীযূষ তার প্রাক্তন প্রেমিকাকে পুনরায় ফিরে পাবে?এই ভালোবাসার খেলায় কে জিতবে?

 

  • সুজাতা একজন সফল সিইও এবং কোটিপতি মধ্যবয়সী মহিলা। সুজাতা অফিসে কাজ করতে আসা যেকোনো একজন সুদর্শন ছেলের সাথে এক বছরের বিবাহের চুক্তি করে, তাকে শারীরিকভাবে ব্যবহার করে পরের বছর সম্পর্ক ভেঙে দেয়। সুজাতা প্রতি বছর‌ই ওর কোম্পানিতে কাজ করতে আসা পছন্দ‌মত একজন নতুন কর্মচারীকে বেছে নিয়ে এই খেলায় মেতে ওঠে। অজয় নতুন টিম লিড হিসাবে কোম্পানিতে যোগদান করে এবং কয়েকদিনের মধ্যেই সিইও সুজাতার চোখে পড়ে যায়। ওরা একে অপরের কাছাকাছি আসতে শুরু করে। যদিও সুজাতা জানে না যে অজয় ​​আসলে প্রতিশোধ নিতে চায় এবং ওকে খুন করতে চায় কারণ সুজাতা কয়েক বছর আগে অজয়ের ভাইকে এইভাবে ব‍্যবহার করেছিল। এরপর সেই ছেলেটি আত্মহত্যা করে।

 

  • প্রীতম ধনী পরিবারের বখে যাওয়া সন্তান। কলেজে ওর সাথে চঞ্চলা নামের একটি স্মার্ট এবং সুন্দরী মেয়ের আলাপ হয়। প্রীতম মেয়েটিকে গোপনে ভালোবাসত। কিন্তু চঞ্চলা আরও পড়াশোনার জন্য বিদেশে চলে যায়। এরপর প্রীতম একটি দরিদ্র পরিবারের খুব লাজুক এবং ট্র্যাডিশনাল প্রকৃতির মেয়ে প্রিয়াকে বিয়ে করে। আসলে প্রীতমকে বখে যাওয়া থেকে বাঁচাতে তার পরিবার জোর করেই প্রায় বিয়েটা দেয়। তবে মাত্র এক বছরের চুক্তিতে তাদের বিয়ে হয়। কেমন হবে তাদের দাম্পত্য জীবন? এক বছর পর চঞ্চলা ফিরে এলেই বা এই সম্পর্কে‌র কী হবে?

 

  • "আমার তিনটি শর্ত রয়েছে- আমার সাথে কথা বলবেন না, আমাকে স্পর্শ করবেন না, আমার ব্যবসার কাজে নাক গলাবেন না।"- বিয়ের রাতে স্বামীর মুখ থেকে এই কথা শুনে সুধার চোখ ভিজে যায়। কিন্তু সুধা জানে যে, সে কোটিপতি এবং ডিভোর্সি রজতের সাথে শুধুমাত্র চুক্তির ভিত্তিতেই বিয়ে করেছে। তার কাজ শুধুমাত্র রজতের ছেলের যত্ন নেওয়া এবং একজন মায়ের শূন্যস্থান পূরণ করা। এই চুক্তির জন্য দরিদ্র পরিবারের মেয়ে সুধা তার বাবার বাজারে ঋণ মেটানোর জন্য যথেষ্ট টাকা পেয়েছে। কিন্তু সুধা‌র হৃদয়ের কি হবে? সে কি পারবে রজতকে তার প্রতি আকৃষ্ট করতে?

 

বলা হয়, একটি মাত্র প্লট একশটি ভিন্ন ভিন্ন রকম গল্পের জন্ম দিতে পারে। তাই ইচ্ছেমত এই প্লটগুলি ব্যবহার করুন এবং আপনার গল্পটি আপনার কল্পনা দিয়ে, নিজের মনের মতো করে তৈরি করুন। আপনি আমাদের দেওয়া এই প্লটগুলি থেকে গল্প লিখতে পারেন অথবা সম্পূর্ণ নতুন নিজের পছন্দের প্লটের ওপর‌ও রোমহর্ষক গল্প লিখতে পারেন যা পাঠকদের আগ্রহ গল্পের শেষ অংশ পর্যন্ত ধরে রাখতে সক্ষম হবে।

 

যেমনটা আগেও বলেছি, ওপরে দেওয়া যেকোনো বিষয়ের ওপর লেখা গল্প আপনাকে দ্রুত হাজার হাজার পাঠক এবং ফলোয়ার এনে দিতে পারে এবং আপনি প্রতিলিপির প্ল্যাটফর্মে অত্যন্ত জনপ্রিয় হয়ে উঠতে পারেন! তাই আমরা সবাই আপনার পরবর্তী বেস্টসেলার গল্পের জন্য অপেক্ষা করছি!

 

রইল একরাশ শুভেচ্ছা,

টিম প্রতিলিপি