pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

প্রতিলিপির লেখকদের আকর্ষণীয় এবং অনুপ্রেরণাদায়ক অভিজ্ঞতার কাহিনী - পর্ব ৩

31 মে 2023

নমস্কার,

প্রতিলিপিতে বহু লেখক অনেক বছর ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছেন। তাঁরা লেখার জন্য অনেক পরিশ্রম করে নিজেদের একটি পরিচিতি তৈরি করেছেন। আপনি কি জানেন এই লেখকদের প্রথম লেখা, লেখা থেকে উপার্জন, লেখার ধরন, লেখালেখি নিয়ে স্বপ্ন, ভবিষ্যৎ লেখকদের জন্য তাঁদের বার্তা ইত্যাদি সম্পর্কে কী ধরনের অভিজ্ঞতা থাকতে পারে? আসুন তবে আজ থেকে জেনে নেওয়া যাক! আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রতিলিপির লেখকদের কাছ থেকে পাওয়া বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় এবং অনুপ্রেরণাদায়ক অভিজ্ঞতা আমরা আপনার সাথে শেয়ার করব!


"... ২০১৮ সাল থেকে আমি প্রতিলিপিতে লিখছি । অবশ্য আমি এই অ্যাপের সাথে যুক্ত প্রায় আরো এক বছর আগে থেকে। তখন ছিলাম শুধুই পাঠক।
যেখানে প্রকাশিত বইয়ের ক্ষেত্রে একজন নতুন লেখককে অপদস্ত হতে হয় কারণ সে নতুন তার বই বিক্রির কোন নিশ্চয়তা নেই। সেখানে প্রতিলিপি প্রথম থেকেই লেখকদের মনে একটা আশা তৈরি করেছে , তাদের জন্য অবারিত দ্বার উন্মোচন করেছে। প্রথমে ছোট গল্প লিখতাম। পাক্ষিক অনুশীলন চ্যালেঞ্জ গুলো রোজ আমাকে নিত্য নতুন টপিক দিতো লেখার। ধীরে ধীরে একজন দুজন করে আমার প্রোফাইলের সাথে জুড়তে শুরু করলো। তারা পড়তে পড়তে রিভিউ ও লিখলেন। আমি তো তখন অবাক ! আমাকে কেউ রিভিউ দিচ্ছে ! আমার প্রোফাইল ফলো করছে !
লিখতে লিখতে আমি ধারাবাহিক লিখতে শুরু করি। এবং এটাই আমাকে জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সাহায্য করে। আমার মিথ নিয়ে বা সাসপেন্স নিয়ে পড়তে ভীষণ ভালো লাগে। সেই থেকেই আমি প্রথম লিখি অঘোরীর অভিশাপ , রক্তবীজ সংহার। পাঠকদের সমালোচনা গুলো আমাকে বুঝতে সাহায্য করে যে মাইথোলজি নিয়ে আমার লেখা পাঠকদের বিশেষ আকর্ষণ করছে।
মনে আছে এক পাঠক আমাকে অনুরোধ করে ছিলেন দশমহাবিদ্যা নিয়ে গল্প লিখতে।
আমার পড়ার আগ্রহ এবং পূজারী পরিবার থেকে আসা সব মিলিয়ে আমার পুরান বিষয় নিয়ে পড়াশোনা বা এই বিষয়ে দখল অনেকটা ছিল।
সেই সম্বল করে আমি লিখি দশমহাবিদ্যার সাধিকা। এগারো পর্বের গল্পের ছত্রে ছত্রে ছিল মহা বিদ্যার বর্ণনা আর সাসপেন্স। পাঁচ লাখ মানুষ এখনো পর্যন্ত পড়েছে গল্পটি। ওখান থেকে যে সেই শুরু তার চরম পর্যায় হলো আমার ধারাবাহিক রূপকথা দ্রাক্ষানী। আমার লেখার কেরিয়ারে মোড় নিয়ে আসে এই কাহিনী যা প্রতিলিপি রিডিং অ্যাপ এ প্রায় ষাট লাখ মানুষ দ্বারা সমাদৃত। এটি প্রতিলিপি fm এর পাঁচটি ভাষায় উপলব্ধ এবং প্রতিলিপি কমিকস এ বর্তমানে প্রকাশিত হয়েছে।
কাহিনীর মোট চারটি সিজন আছে। যার প্রথম তিনটি অডিও আকারে প্রকাশিত হয়েছে।
মিথ বা সাসপেন্স ছাড়াও আমি বিভিন্ন জনার লিখে থাকি। সেটা পারিবারিক গল্প বা সামাজিক গল্প। সম্প্রতি নিজের কিছু অভিজ্ঞতা আর রান্নার এক ফিউশন নিয়ে লেখা অন্নপূর্ণা কিচেন পাঠকদের মনে সাড়া জাগতে সক্ষম হয়েছে।..."

আরও পড়ুন - জয়ের অভিমুখে যাত্রা (রিমা গোস্বামী দাস)


 

"... পুরোপুরি যখন আমি  সংসারী, তখনো বই পড়ার নেশার কারনে ,আমি প্রতিলিপি অ্যাপ ডাউনলোড করি ।
প্রথমে লিখি ..শিকার নামে একটি সামাজিক ছোট গল্প ।আর বিড়ালের কাটা মুন্ডু নামে একটি ভৌতিক ছোট গল্প।
তারপর 15 পর্বের মোনালিসা নামে একটি ধারাবাহিক ও লিখেছিলাম ।
শিকার নামে ছোট গল্পটি অনেকে পড়েন এবং প্রচুর ভালো ভালো কমেন্ট পাই ।মোনালিসাতেও অনেকে কমেন্ট করেছিলেন।
কিন্তু সংসারের কাজ,, মেয়ের দেখাশোনা, নিজের শারীরিক অবস্থার অবনতি, এই সমস্ত কারণে আমি আবার হারিয়ে যাই লেখা ও পড়ার জগত থেকে।
ডিলিট হয়ে যায়  প্রতিলিপি অ্যাপ।
তারপর ২০২১ এর এপ্রিল মাসে গুরুতর অসুস্থ হয়ে যাই আমি ।
পুরোপুরি মৃত্যুর সম্মুখে, মৃত্যুকে স্বচক্ষে দেখেছি আমি।
দেহের মধ্যে অসংখ্য রোগ বাসা বেঁধেছে আমার। কিডনি স্টোন, লিভারে সমস্যা, হাই ব্লাড সুগার, এই সমস্ত রোগগুলো মৃত্যুর মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছিল আমাকে।
সুগার ফল্ট করে মরেই গেছিলাম প্রায়।
বারবার হাসপাতালে ভর্তি করতে হতো আমাকে। একটু সুস্থ হয়ে যখন বাড়ি ফিরি ,।
তখন আর্থিক, শারীরিক ,মানসিক ,সব দিক থেকেই দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম। যেন জীবন প্রবাহের খরকুটার মতো ভেসে চলে যাচ্ছিলাম।
প্রকৃত বন্ধু যেমন বিপদ থেকে ধরে টেনে তোলে, তেমনি প্রতিলিপি এসে তার শক্ত হাতটা আমার দিকে বাড়িয়ে দেয় ।
আবার ফেসবুকেই প্রতিলিপি কে দেখলাম, মনে হল আমার পুরোনো  লেখাগুলো কি অবস্থায় আছে একটু দেখি!
  আবার প্রতিলিপি অ্যাপ ডাউনলোড করলাম। ডাউনলোড করে দেখি আমার শিকার গল্পের অনেক ভিউ হয়েছে। আমার ফলোয়ার সংখ্যা বেড়েছে ।
আমি গোল্ডেন ব্যাচ প্রাপ্ত একজন লেখকে পরিণত হয়েছি।
  নিজের মানসিক অবসাদ কাটানোর জন্য প্রতিলিপিতে গল্প পড়া শুরু করি।
সঙ্গে টুকটাক লেখালিখি ।
আমি দেখি যে আমার শিকার গল্প থেকে আমার 29 টাকা এসেছে।
আমার মনে হলো  আমি তো কোথাও কাজ করতে যেতে পারবো না। আমার নিজের চিকিৎসা নিজের ওষুধ সমস্ত কিছুর জন্য, আমি সম্পূর্ণরূপে পর নির্ভরশীল । একটা নিম্নবিত্ত পরিবারের খাওয়া-দাওয়া ,পড়াশোনা ,এসব তো কষ্ট করে চালানো যায়। কিন্তু ওষুধের খরচ চালাতে হিমশিম খেতে হয় ।
আবার কলম ধরি । নারী মাংস উপন্যাস টা লেখা শুরু করি ২০২১ এর সেপ্টেম্বর মাসে
গল্পটা আমায় অনেক কিছু দিয়েছে। নতুন করে লেখার ইচ্ছে,,, নতুন করে বাঁচার রসদ সমস্ত কিছু। আমি রোজগার করতে শুরু করি।..."

আরও পড়ুন - আমার বন্ধু প্রতিলিপি (রিংকি দেবনাথ)


 

"... সময়টা মনে হয় ২০১৯র মাঝামাঝি, ফেসবুকে ইতি উতি উঁকি ঝুঁকি মারতে মারতে চোখে পড়ে প্রতিলিপির ফেসবুক পেজ। পেজের নামটা পছন্দ হওয়ায় নেহাতই কৌতুহল বসত পেজটা খুলি, খুলতেই সামনে আসে একরাশ গল্পের ঝুলি। গল্প যে আমার ছোটবেলা থেকেই বড় প্রিয়,সে ছোট বড় যেমনই হোকনা কেন...পড়ার বই ফেলে গল্পের বই পড়া আমার বরাবরের স্বভাব। আর সেখানে এমন একটা পেজের সন্ধান পাওয়া তো হাতে চাঁদ পাওয়ার মতন আর এই পেজের সূত্র ধরেই প্রতিলিপি অ্যাপ’র সন্ধান মেলে। ইচ্ছেমত যখন খুশি,যেখানে খুশি গল্প পড়তে বেশ লাগত,নতুন পুরানো বহু লেখক লেখিকার গল্পই পড়েছি। এত সুন্দর করে তারা নিজেদের গল্প গুলোর মাধ্যমে বাস্তব আর কল্পনার মেলবন্ধন ঘটান যেন মনে হয় সবকিছু নিজের চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি। আমারও তো অনেক কথা কখনো কাউকে বলা হয়ে ওঠে না,যদি আমিও লিখে রাখি?সেই ভাবনা থেকেই লেখার শুরু আমার ২০১৯র ১৪ই নভেম্বর।


১৪ই নভেম্বর দিনটি সকলের কাছে শিশুদিবস হিসেবে বিশেষ হলেও আমার কাছে বিশেষ অন্য কারনে। কারন আমি সেই দিন এমন একজন মানুষকে হারিয়েছিলাম যার হাত ধরে আমার গল্পের সাথে প্রথম পরিচয় হয়,আমার ঠাকুমা ওরফে আমার “দিদিভাই”কে। ছোট্ট থেকে দুপুরে ও রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে দিদিভাইয়ের কাছে গল্প শোনা আমার বাধ্যতামূলক ছিল। দিদিভাই দেশ বিদেশের নানারকম গোয়েন্দা গল্প,হাসির গল্প,পুরাণ, রূপকথা আরো কত কি কত সুন্দর করে শোনাত আর আমি শুনতে শুনতে কল্পনার দুনিয়ায় পাড়ি জমাতাম সেখানে। সব ধরনের গল্প শুনলেও সবচেয়ে ভালো লাগত আমার রূপকথার গল্প শুনতে,কি সুন্দর রাজা-রানী,রাজপুত্র-রাজকন্যা,রাক্ষস-রাক্ষসী নিয়ে টানটান উত্তেজনায় ভরপুর গল্প গুলো। সময়ের সাথে সাথে পড়াশোনা ও অন্যান্য ব্যস্ততার মাঝে সেই দিন গুলো কেমন যেন হারিয়ে যাচ্ছিল,তাই চেয়েছিলাম রূপকথার গল্পের মাঝে দিদিভাইকে বাঁচিয়ে রাখতে।


রূপকথা নামে লেখা শুরু করলাম,আশাকরিনি কখনো যে আমার অগোছালো ভাবনা গুলোও কেউ পড়বে...তবে প্রথম গল্পের প্রথম পর্ব প্রকাশিত হওয়ার পরের দিন থেকে যখন একটা দুটো করে ”পরের পর্বের অপেক্ষায়",“দারুন হচ্ছে”এমন কমেন্ট আসতে লাগল মনে হল লেখাটা থামালে হবে না। এবার নিজের ইচ্ছেপূরণের জন্য নয় পাঠক পাঠিকা বন্ধুদের জন্য লিখতে হবে...যদিও সে দিনের অনুভূতি আমি আজ কেন কোনদিনই হয়ত ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর থেকে বহু কমেন্ট, বহু ম্যাসেজে র মাধ্যমে পেয়েছি অজস্র পাঠকের উৎসাহ, শুভকামনা,অনেক বয়ঃজ্যেষ্ঠ মানুষের আশীর্বাদও পেয়েছি কমেন্টের মাধ্যমে...নিজেও চেষ্টা করেছি সময়মতো সকলকে উত্তর দেওয়ার।


হ্যাঁ আমি লোভী,লোভ আমার ভালোবাসা পাওয়ায়...তাই লিখতাম শুধু নিজের কল্পনা গুলোকে পাঠক-পাঠিকাদের কাছে ভালোবাসা পাওয়ার আশায়। আমি সকলকে কতটা দিতে পেরেছি জানি না,তবে প্রতিলিপির থেকে পেয়েছি অনেক...পেয়েছি আমার সবচেয়ে প্রিয় একজন বন্ধু “অরিন্দম মুখার্জি”ওরফে “অরি”-কে,যার হাত ধরে প্রতিলিপি থেকে আমার ফেসবুকে লেখালেখি শুরু,যার উৎসাহে আমার পেজের সূচনা...অরির হাত ধরেই আলাপ আমার আরও একজন প্রাণের বন্ধু “অঙ্কিতা ঘোষের” সাথে।  দুজনেই নিজ নিজ ক্ষেত্রের এক একজন অসামান্য লেখক লেখিকা হলেও আমাকে উৎসাহ দেয় আমাকে বন্ধু হিসেবে আমার একনিষ্ঠ পাঠক হিসাবে। কখনো কোথাও থমকে গেলে যেমন উৎসাহ দেয় তেমন ভুল করলে মাথায় চাটি মারতেও ছাড়ে না...আবার প্রশংসা করে যখন থামতেও চায়না। তাই গল্পের কথা প্রতিলিপির কথা উঠলে ওদের ছাড়া তা অপূর্ন আমার কাছে।


উপার্জনের আশায় লিখি নি ঠিকই তবে,প্রতিলিপির তরফে গল্পের সন্মানিক ভাবে যখন আইপি কন্ট্র্যাক্ট’র জন্য যোগাযোগ করে তখন সত্যিই খুব ভালো লেগেছিল।..."

আরও পড়ুন - প্রতিলিপির প্রীতি কথা (রুপকথা) 


 

"... আমি শিপ্রা চক্রবর্তী, তবে এখানে প্রতিলিপির পরিবারে 'শিপ্রা মেঘপিয়ন'  নামেই পরিচিত। আমি পুরোপুরি একজন গৃহবধূ, বাপের বাড়ি নদীয়া জেলায়, শ্বশুরবাড়ি বর্ধমান জেলায় আর নিজের বাড়ি হুগলি জেলায়, তবে বর্তমানে থাকছি জলপাইগুড়ি। আসলে জীবন বড় অদ্ভুত কখন কি ভাবে কোথায় কেমন মোড় নেবে তা বোঝা মুশকিল। তবে জীবনের একটাই নিয়ম থেমে থাকলে চলবেনা তাই চালিয়ে চলেছি, এগিয়ে চলেছি নিজের মত করে একটু একটু করে আর এই এগিয়ে চলার কথাই আজ কিছু আপনাদের সামনে তুলে ধরছি।

প্রতিলিপিতে আমার প্রথম হাতে খড়ি ২০১৮ সালে, তবে লেখিকা হিসেবে না... একজন পাঠক হিসাবে। গল্পের প্রতি আমার ভীষন আগ্রহ এবং ঝোঁক দুটোই আছে। গল্প পড়তে আমি ভীষন ভীষন ভালোবাসি চেনা ছন্দের বাইরে অচেনা গল্প পড়তেই মূলত প্রতিলিপিতে আসা। তবে লেখালেখি যে একবারেই করতাম না... তা কিন্তু না লেখালেখি শুরু হয়েছিল তার অনেক আগে। তবে তা কবিতার মধ‍্যেই সীমাবদ্ধ ছিল আর তার পাঠক ছিল দুজন একজন আমার স্বামী আর দ্বিতীয়জন আমার মা।

গল্প পড়তে পড়তেই একদিন আবিস্কার করলাম এখানে শুধু গল্প পড়ানা লেখাও যায়। আর সেই উৎসাহ নিয়ে প্রথম দুখানা কবিতা ছাপাই প্রতিলিপির পেজে। তখন আমি শিপ্রা চক্রবর্তী নামেই অ‍্যাকাউন্ট খুলেছিলাম। সত‍্যি কথা বলতে প্রথম তিন থেকে চারমাস বেশি রেসপন্স পাইনি, তাই উৎসাহ না.. পেয়ে প্রতিলিপিতে লেখা ছেড়েদি। কিছু সময়ের ব‍্যবধানে পড়াও বন্ধ করে প্রতিলিপি থেকে পুরোপুরি বেড়িয়ে আসি।

গতানুগতিক ধারাতে জীবন এগিয়ে চলেছিল তবে কিছু ব‍্যক্তিগত সমস‍্যার কারনে আমি মানসিক ভাবে ভেঙে পড়ি, নিজেকে বড্ড একা মনে হতে থাকে, সবার থেকে দূরে সরে যেতে থাকি, নিজের পরিবর্তন নিজেই বুঝতে পারি কিন্তু কিছুই করে উঠতে পারিনা। ঠিক সেই পরিস্থিতিতে আমার কর্তার উদ‍্যগ‍ে এবং উৎসাহে আমি নতুন করে লেখালেখি শুরু করি আর সেটা ২০২০ সাল।

নিয়মিত প্রতিদিন সময় করে লিখতে থাকি। কবিতাই ছিল আমার প্রথম লেখার মাধ‍‍্যম। গল্প লিখব এমনটা কোনদিন ভাবিওনি। সময়ের সাথে প্রতিলিপি পরিবারের বিভিন্ন সদস‍্যদের সাথে পরিচয় হয় তাদের লেখা পড়ার মাধ‍্যমে। প্রতিলিপিতে আমার লেখার প্রথম পাঠক হলেন (SWAPAN KUMAR MONDAL) ওনার 'ভালো লাগল' এই শব্দদুটো আমাকে প্রচন্ড উৎসাহিত এবং খুশী করেছিল, তার সাথে মনে মনে লেখাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার সাহস দিয়েছিল। ওনার কাছে আমি অন্তর থেকে কৃতজ্ঞ।... "

আরও পড়ুন - অনুপ্রেরনায় প্রতিলিপি (শিপ্রা মেঘপিয়ন) 


 

আজ তাহলে এই পর্যন্তই। আগামী পর্বে ফিরে আসব প্রতিলিপি পরিবারের আরও কয়েকজন লেখকের অভিজ্ঞতার কাহিনী নিয়ে। 

সঙ্গে থাকবেন! 

টিম প্রতিলিপি