অক্ষয় তিথি

তিথিকে হারানোর অব‍্যাক্ত বেদনা অক্ষয়ের মনের মধ্যে কতটা গভীর ভাবে লুকিয়ে আছে এবং তাকে খুঁজে পাওয়ার অদম্য চেষ্টা খুব সুন্দর ভাবে ফুটে উঠেছে। দীর্ঘ তিরিশ বছর পরে অপ্রত্যাশিত ভাবে দেখা পাওয়ার আনন্দের কাছে করোনা কেন কোন বাধায় আর বাধা হয়ে দাঁড়ায় না। বর্তমান পরিস্থিতির সাথে সামন্জস‍্য রেখে তোমার লেখা এই ছোট গল্প আলাদা এক মাত্রা এনে দিয়েছে। জিবন যুদ্ধে হেরে যেতে যেতেও অক্ষয় আবার নতুন করে বাঁচার প্রেরণা পেল। সেইসাথে বোন তিথি যখন ডাক্তার তখন সে তার সমস্ত বিদ‍্যা উজাড় করে দিয়ে দাদাকে বাঁচাবে এটাই স্বাভাবিক। তোমার এই গল্প সুন্দর একটা বার্তা বহন করছে সেটা হল জিবনের শেষ দিন পর্যন্ত মানুষ যেন আশাহত না হয়। মানুষ মনে প্রাণে যেটা চায় সেটার জন্য আশাহত না হয়ে চেষ্টা চালিয়ে গেলে ঈশ্বর একদিন না একদিন তার এই আশা অবশ্যই পূর্ণ করবেন। খুব ভালো হয়েছে তোমার লেখা। তোমার সাফল্য অবধারিত।

অসাধারণ, চোখের জল ধরে রাখতে পারি নি ,আপনি কোন পেশায় আছেন তা আমার জানা নেই কিন্তু আপনার লেখনী আমাকে অবাক করেছে ,আমি সামান্য প্রাথমিক শিক্ষিকা, আমার মনে হয় অনেক নামী দামী সাহিত্যিক ও আপনার লেখনী কে বাহবা দিতে দুবার ভাববেনা, খুব খুব ভাল থাকুন ভাই আর আমাদের সুন্দর সুন্দর গল্প উপহার দিন ,অনেক শুভেচ্ছা রইল।

sob bhai bon er valobasa jno eirokom hoi 🙏🏻🙏🏻🙏🏻