pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

আমি নারী বলে

4.6
1020

সেদিনও চুপ করে থেকেছি, যেদিন কালো বলে শাশুড়ি প্রথম কথা শোনালো, যেদিন পনের দাবী তে স্বামী প্রথম গায়ে হাত তুলল, আর যেদিন বাঁজা বলে বিধবা ননদ প্রথম অপমান করল? সেদিনও চুপ করে থেকেছি.. কেন বলুনতো? কারন ...

এখন পড়ুন
লেখক পরিচিতি
author
অর্ণব চক্রবর্তী

সাহিত্য জগতের লোক নই। সখের সাহিত্যিক। ছোট্টবেলা থেকেই কোন গল্পের বই পেলেই গোগ্রাসে গিলি, কোনকিছু না ভেবেই। শরৎচন্দ্র পড়ে বাংলা সাহিত্যের প্রতি অফুরান ভালবাসা জন্মে যায়। আজও শরৎচন্দ্রের প্রতিটা উপন্যাস, প্রতিটা গল্প সমান ভাবে নাড়া দেয়। সেই থেকেই ভাবতে শিখি। আর সেই ভাবনা গুলোকে প্রকাশ করতেই কলম ধরার চেষ্টা। সমাজের নৃশংস দিক গুলো খুব নাড়া দেয়। সমাজের জন্য কিছু একটা করার তাগিদও তার সাথে যুক্ত হয়। সেই শুরু। তারপর কখন পাঠকের প্রশংসা একের পর এক গল্প কবিতা লিখতে অনুপ্রানিত করে চলেছে, আর আমিও লিখে চলেছি। জানিনা এতে সমাজের কতটা উপকার করতে পারি কিন্তু বিশ্বাস আছে একদিন ঘুম থেকে উঠে চোখ কচলে সুন্দর একটা সমাজ ঠিক দেখতে পাব আমরা। আপনারা পাশে থাকলে ভাল লাগবে।

রিভিউসমূহ
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    16 ഏപ്രില്‍ 2019
    পন দেওয়া ও নেওয়া আইনত অপরাধ। যারা দেয় ও নেয় দুদল অপরাধী। মেয়েদের জীবনের জন্য বাবা ও মা বা পরিবার কম দায়ী নয়। স্বাবলম্বী করতে হবে। শিক্ষা দরকার। আর পন যে ছেলে দেয় ও নেয় দুপক্ষ হিসেব করে ব‍্যবসা করে। আত্মীয়তার জন‍্য বিয়ে দেয় না। এ সমস‍্যা নিয়ে ভাবা উচিৎ। আর লোভের জন‍্য এসব ঘটে। যারা পন চাইবে দুদিন পরে অন‍্যকিছু চাইবে ও হত‍্যা বা খুন করবে। এ সব জেনেও সেই ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেবে। পন ব‍্যাপারটা নৈতিকতা ও আইন দুটোই সমর্থন করে। আবার এক শ্রেণীর পরিবার বা মেয়ে মতলব করে বিয়ে করে। ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স ও খোরপোষের মামলা করে বড়ো ডিল করে ১০-২৫লখ কম করে‌। শিক্ষিত ভালো ছেলেদের জী বন নষ্ট হয় এমনকি আত্মহত‍্যা করে।NCRB র রিপোর্ট দেখলে বোঝা যায়। আর খোরপোষ একটি ডাকাতি ও ভিক্ষা নীতি ও পঙ্গু নীতি। যা আইন সমর্থন করে নৈতিকতা ও মনুষ‍্যত্ব নয়। সাজা জরিমানা হতে পারে সেটি কোর্ট দিক, কিন্তু খেতে পারছে না অক্ষম বলে আইনের সাহায‍্যে যারা লুন্ঠন করে তারা মানুষ নয়। আজকের দিনে একথা স্বীকার করিআর্থসামাজিক কারণে মেয়েরা শোষিত ও বঞ্ছিত। তবে সময় বদলেছে। পরিস্হিতি বদলেছে। ছেলে ওমেয়েদের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা আছে।সেটার দায় প্রত‍্যেক পরিবারের বিশেষ ককরে বাবা ও মায়ের। আর স্বাবলম্বী না হলে মূল‍্য দিতেই হয়। তাই যে ছেলে ও মেয়ে খারাপ ও লোভী তাদের অপরাধের আতুর ঘর বাবা ও মায়ের শিক্ষা। গরীব বলে কোন কথা হয় না। মানসিক দারিদ্র বড়ো সমস‍্যা। যারা ছেলে ও মেয়েদে্য ন‍্যূনতম শিক্ষা ও চিকিৎসা দিতে পারে না তাদের বাবা ও মা হ ওয়া উচিৎ নয়। জৈব বাসনা থাকবে,তা থাকুক, কিন্তু তার দায় শুধু সমাজের ও রাষ্ট্রের নয়। ভাবুন একপেশে নয়। এ পাপ সবার। সুস্হ বলিষ্ঠ জীবন হোক। টিপিক‍্যাল মানসিকতা থেকে বার হতে হবে। স্বাবলম্বী ও স্বাধীনতা শৃঙ্খলার মধ‍্যে থাকে। মেয়েরা যেমন নিপীড়িত হয় ,এটা সহজে স্বীকার করি, ছেলেদের ওপর অত‍্যাচার স্বীকার করতে পৌরুষ ও আত্মমর্যাদায় বাধে। আর একটি কথা বিয়ে নিশ্চয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জীবনে। ওটা কিন্তু জীবনের একমাত্র উপায় বা শেষ অবলম্বন নয়। কেথাও যদি না থাকা যায়, ফিরে আসতে হবে। নতুন ভাবে শুরু করতে হবে। অ্যাডজাস্ট করতে গিয়ে ও বাড়ির চাপে শেষ পর্যন্ত জীবনটা যায়। তাই বিয়ে জীবনের অংশ ওটা মৃত‍্যু নয়,যে যেখান থেকে কেউ ফেরে না। আর বলবার যে কোন ধর্ষণ বা সেক্সুয়াল ঘটনার কারণ পারিবারিক শিক্ষা। চারপাশে বহু ঘটনা আবার মিথ‍্যা ও প্রয়োজনে বা টাকার লোভে করা হয়,একটু খোঁজ নিন দেখতে পাবেন। সবাই সম্মান পাবে ও পাওয়া উচিৎ। মেয়ে বলে নয়,মানুষ হিসেবে। তবে এই সম্মান একটু বেশি পায় কারণ তারা সৃষ্টির আধার। সম্মান বাড়ি থেকে হোক। কেনাবেচায় নাম লেখাবেন না। নিজের উপার্জনে জীবন কাটান। অপরের রক্ত বিক্রি করে ভোগ করবেন।না। যে রক্ত শূন‍্য হলো মরবে,আর আপনিও মশার মতো অপরের রক্ত খেয়ে ফেটে যাবেন একদিন। টিপিক‍্যাল চিন্তাভাবনা বদলান।এক সাথে আধুনিক ও স্বাধীনতা চাইবো,অন‍্যদিকে ভিক্ষা করবো দুটো একসঙ্গে চলে না। হাজার হোক মেয়ে তো।--বদলে ফেলুন কথা।
  • author
    Mouli Mukherjee
    30 മാര്‍ച്ച് 2017
    প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নারী অত্যাচারিত। সত্যিকারেই।
  • author
    Mahadev Santra
    11 ജൂണ്‍ 2018
    Basob, khub vlo lege6e...
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    16 ഏപ്രില്‍ 2019
    পন দেওয়া ও নেওয়া আইনত অপরাধ। যারা দেয় ও নেয় দুদল অপরাধী। মেয়েদের জীবনের জন্য বাবা ও মা বা পরিবার কম দায়ী নয়। স্বাবলম্বী করতে হবে। শিক্ষা দরকার। আর পন যে ছেলে দেয় ও নেয় দুপক্ষ হিসেব করে ব‍্যবসা করে। আত্মীয়তার জন‍্য বিয়ে দেয় না। এ সমস‍্যা নিয়ে ভাবা উচিৎ। আর লোভের জন‍্য এসব ঘটে। যারা পন চাইবে দুদিন পরে অন‍্যকিছু চাইবে ও হত‍্যা বা খুন করবে। এ সব জেনেও সেই ছেলের সঙ্গে বিয়ে দেবে। পন ব‍্যাপারটা নৈতিকতা ও আইন দুটোই সমর্থন করে। আবার এক শ্রেণীর পরিবার বা মেয়ে মতলব করে বিয়ে করে। ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স ও খোরপোষের মামলা করে বড়ো ডিল করে ১০-২৫লখ কম করে‌। শিক্ষিত ভালো ছেলেদের জী বন নষ্ট হয় এমনকি আত্মহত‍্যা করে।NCRB র রিপোর্ট দেখলে বোঝা যায়। আর খোরপোষ একটি ডাকাতি ও ভিক্ষা নীতি ও পঙ্গু নীতি। যা আইন সমর্থন করে নৈতিকতা ও মনুষ‍্যত্ব নয়। সাজা জরিমানা হতে পারে সেটি কোর্ট দিক, কিন্তু খেতে পারছে না অক্ষম বলে আইনের সাহায‍্যে যারা লুন্ঠন করে তারা মানুষ নয়। আজকের দিনে একথা স্বীকার করিআর্থসামাজিক কারণে মেয়েরা শোষিত ও বঞ্ছিত। তবে সময় বদলেছে। পরিস্হিতি বদলেছে। ছেলে ওমেয়েদের মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার প্রচেষ্টা আছে।সেটার দায় প্রত‍্যেক পরিবারের বিশেষ ককরে বাবা ও মায়ের। আর স্বাবলম্বী না হলে মূল‍্য দিতেই হয়। তাই যে ছেলে ও মেয়ে খারাপ ও লোভী তাদের অপরাধের আতুর ঘর বাবা ও মায়ের শিক্ষা। গরীব বলে কোন কথা হয় না। মানসিক দারিদ্র বড়ো সমস‍্যা। যারা ছেলে ও মেয়েদে্য ন‍্যূনতম শিক্ষা ও চিকিৎসা দিতে পারে না তাদের বাবা ও মা হ ওয়া উচিৎ নয়। জৈব বাসনা থাকবে,তা থাকুক, কিন্তু তার দায় শুধু সমাজের ও রাষ্ট্রের নয়। ভাবুন একপেশে নয়। এ পাপ সবার। সুস্হ বলিষ্ঠ জীবন হোক। টিপিক‍্যাল মানসিকতা থেকে বার হতে হবে। স্বাবলম্বী ও স্বাধীনতা শৃঙ্খলার মধ‍্যে থাকে। মেয়েরা যেমন নিপীড়িত হয় ,এটা সহজে স্বীকার করি, ছেলেদের ওপর অত‍্যাচার স্বীকার করতে পৌরুষ ও আত্মমর্যাদায় বাধে। আর একটি কথা বিয়ে নিশ্চয় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে জীবনে। ওটা কিন্তু জীবনের একমাত্র উপায় বা শেষ অবলম্বন নয়। কেথাও যদি না থাকা যায়, ফিরে আসতে হবে। নতুন ভাবে শুরু করতে হবে। অ্যাডজাস্ট করতে গিয়ে ও বাড়ির চাপে শেষ পর্যন্ত জীবনটা যায়। তাই বিয়ে জীবনের অংশ ওটা মৃত‍্যু নয়,যে যেখান থেকে কেউ ফেরে না। আর বলবার যে কোন ধর্ষণ বা সেক্সুয়াল ঘটনার কারণ পারিবারিক শিক্ষা। চারপাশে বহু ঘটনা আবার মিথ‍্যা ও প্রয়োজনে বা টাকার লোভে করা হয়,একটু খোঁজ নিন দেখতে পাবেন। সবাই সম্মান পাবে ও পাওয়া উচিৎ। মেয়ে বলে নয়,মানুষ হিসেবে। তবে এই সম্মান একটু বেশি পায় কারণ তারা সৃষ্টির আধার। সম্মান বাড়ি থেকে হোক। কেনাবেচায় নাম লেখাবেন না। নিজের উপার্জনে জীবন কাটান। অপরের রক্ত বিক্রি করে ভোগ করবেন।না। যে রক্ত শূন‍্য হলো মরবে,আর আপনিও মশার মতো অপরের রক্ত খেয়ে ফেটে যাবেন একদিন। টিপিক‍্যাল চিন্তাভাবনা বদলান।এক সাথে আধুনিক ও স্বাধীনতা চাইবো,অন‍্যদিকে ভিক্ষা করবো দুটো একসঙ্গে চলে না। হাজার হোক মেয়ে তো।--বদলে ফেলুন কথা।
  • author
    Mouli Mukherjee
    30 മാര്‍ച്ച് 2017
    প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে নারী অত্যাচারিত। সত্যিকারেই।
  • author
    Mahadev Santra
    11 ജൂണ്‍ 2018
    Basob, khub vlo lege6e...