আমার পাঁচ বছর বয়সের ছোটো মেয়ে মিনি এক দণ্ড কথা না কহিয়া থাকিতে পারে না । পৃথিবীতে জন্মগ্রহণ করিয়া ভাষা শিক্ষা করিতে সে কেবল একটি বৎসর কাল ব্যয় করিয়াছিল , তাহার পর হইতে যতক্ষণ সে জাগিয়া থাকে এক ...
কাবুলিওয়ালা গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
রচিত গল্প গুলির মধ্যে একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ
গল্প। গল্পটিতে মূল দুটি চরিত্র। একটি রহমত
ও অন্যটি তার ছোট্ট বন্ধু মিনি। মিনির বাবা
একজন লেখক। ছোট্ট মিনি বাবাকে নানান রকম
প্রশ্ন করে তার বাবার ব্যস্ত সময়ের অনেকখানি
নিয়ে নেয়। ছোট্ট মিনির সাথে সময় কাটাতে ওর
বাবারও খুব ভালো লাগে। একদিন রহমত কাবুলিওয়ালা যখন মিনিদের বাড়ির পাশ দিয়ে
পার হয় তখন তাকে তাদের বাড়িতে মিনি ডেকে
এনে নানান গল্প শুরু করে দেয়। রহমত কাবুলিওয়ালা তার দেশের বাড়ীতে ফেলে আসা
মেয়েকে স্মরণ করে মিনির সাথে সময় কাটাতে
খুব ভালবাসে। মিনির জন্য তার ঝোলা থেকে
বের করে নানান ধরনের শুকনো ফল দেয়।
মিনিকে খাওয়াতে ওর ভালো লাগে কারণ
মিনির মধ্যে তার মেয়েকে খুঁজে পায়। কিন্তু
রহমত একদিন রাগের বশবর্তী হয়ে ওর একজন
গ্ৰাহককে ছুরিকাঘাত করে ।ধার দেওয়া টাকা
শোধ করতে না চাওয়ার জন্য এই কাণ্ড ঘটে।
দীর্ঘ দিন জেল খাটার পর যেদিন সে জেল
থেকে ছাড়া পায় সেদিন মিনির কথা তার মনে
পড়ে এবং ওকে দেখতে যায়। মিনি ইত্যবসরে
অনেক বড় হয়ে যায় এবং ঘটনাচক্রে সেদিন
মিনির বিয়ে। মিনিকে একটি বারের জন্য দেখার জন্য তার বাবার কাছে অনুরোধ করে। শুরুতে
মিনির বাবা তার অনুরোধ উপেক্ষা করে এবং
বলে যে মিনি আজ ব্যস্ততার মধ্যে আছে।
কিন্তু যখন তিনি রহমতের নিকট একটি ছোট
কাগজের টুকরোর মধ্যে রহমতের মেয়ের
ছোট্ট হাতের কালির ছাপ রাখা আছে। তখন
মিনির বাবা তার হৃদয় দিয়ে রহমতের পিতৃ
হৃদয়ের বিচার করে এবং মিনিকে আসার নির্দেশ দেন। রহমতের মিনিকে দেখে বুঝতে পারে
তার মেয়েও আজ বিবাহ যোগ্যা হয়ে গেছে।
দেশে ফেলে আসা মেয়ের জন্য রহমতের পিতৃ
হৃদয় উদ্বেলিত হয়। গল্পের শেষ অনুচ্ছেদে
একজন হৃদয়বান মানুষের চোখে জল আসতে
বাধ্য।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
কাবুলিওয়ালা গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
রচিত গল্প গুলির মধ্যে একটি অন্যতম শ্রেষ্ঠ
গল্প। গল্পটিতে মূল দুটি চরিত্র। একটি রহমত
ও অন্যটি তার ছোট্ট বন্ধু মিনি। মিনির বাবা
একজন লেখক। ছোট্ট মিনি বাবাকে নানান রকম
প্রশ্ন করে তার বাবার ব্যস্ত সময়ের অনেকখানি
নিয়ে নেয়। ছোট্ট মিনির সাথে সময় কাটাতে ওর
বাবারও খুব ভালো লাগে। একদিন রহমত কাবুলিওয়ালা যখন মিনিদের বাড়ির পাশ দিয়ে
পার হয় তখন তাকে তাদের বাড়িতে মিনি ডেকে
এনে নানান গল্প শুরু করে দেয়। রহমত কাবুলিওয়ালা তার দেশের বাড়ীতে ফেলে আসা
মেয়েকে স্মরণ করে মিনির সাথে সময় কাটাতে
খুব ভালবাসে। মিনির জন্য তার ঝোলা থেকে
বের করে নানান ধরনের শুকনো ফল দেয়।
মিনিকে খাওয়াতে ওর ভালো লাগে কারণ
মিনির মধ্যে তার মেয়েকে খুঁজে পায়। কিন্তু
রহমত একদিন রাগের বশবর্তী হয়ে ওর একজন
গ্ৰাহককে ছুরিকাঘাত করে ।ধার দেওয়া টাকা
শোধ করতে না চাওয়ার জন্য এই কাণ্ড ঘটে।
দীর্ঘ দিন জেল খাটার পর যেদিন সে জেল
থেকে ছাড়া পায় সেদিন মিনির কথা তার মনে
পড়ে এবং ওকে দেখতে যায়। মিনি ইত্যবসরে
অনেক বড় হয়ে যায় এবং ঘটনাচক্রে সেদিন
মিনির বিয়ে। মিনিকে একটি বারের জন্য দেখার জন্য তার বাবার কাছে অনুরোধ করে। শুরুতে
মিনির বাবা তার অনুরোধ উপেক্ষা করে এবং
বলে যে মিনি আজ ব্যস্ততার মধ্যে আছে।
কিন্তু যখন তিনি রহমতের নিকট একটি ছোট
কাগজের টুকরোর মধ্যে রহমতের মেয়ের
ছোট্ট হাতের কালির ছাপ রাখা আছে। তখন
মিনির বাবা তার হৃদয় দিয়ে রহমতের পিতৃ
হৃদয়ের বিচার করে এবং মিনিকে আসার নির্দেশ দেন। রহমতের মিনিকে দেখে বুঝতে পারে
তার মেয়েও আজ বিবাহ যোগ্যা হয়ে গেছে।
দেশে ফেলে আসা মেয়ের জন্য রহমতের পিতৃ
হৃদয় উদ্বেলিত হয়। গল্পের শেষ অনুচ্ছেদে
একজন হৃদয়বান মানুষের চোখে জল আসতে
বাধ্য।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়