আজ সৈরিতা মারা গেছে।বাপ মায়ের অত আদরের মেয়েটা হঠাৎ কি এমন হলো যে সুইসাইড করতে হলো। বাংলা মিডিয়াম থেকে পাস করা সৈরির কলেজে পড়তে পড়তেই বিয়ে হয়ে গিয়েছিল।একদম হঠাৎ ই সম্বন্ধটা এসেছিল সৈরির জন্য।শুধু ...
সৈরীর তো বিয়ের ইচ্ছে ছিলনা। সে বাবা-মা তথা সমাজের চাপে বাধ্য হয়ে বিয়েটা করেছে। সমাজ নারীর প্রতিকূলে হওয়ায় অঙ্কুশ বেঁচে গেল আর সৈরী হয়ে গেল নষ্টা! ওদিকে স্বামী দীপ্তও ওর পাশে থাকলনা। তাই সুইসাইড করল সৈরী। সে যদি বিয়ের আগেই সুইসাইড করত তবে আত্মসম্মানের সঙ্গে মরতে পারত। এখানে সুইসাইড করা পাপ নয় কারণ এভ্রিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এণ্ড ওয়ার। তাই মেয়েদের বলছি সমাজ যাই বলুক না কেন নিজেদের বিয়ে ঠেকিয়ে দিন। হয়তো অনেক সংগ্রাম করতে হবে। স্বাবলম্বী হয়ে চিরকুমারী জীবনযাপনের মধ্যেইতো রয়েছে মেয়েদের বেঁচে থাকার সার্থকতা।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
আসল বার্তা ধরে রাখা গেলো না। গল্পের মাধ্যমেই তো সমাজকে শিক্ষা দিতে হয়। সৌরির আত্মহত্যা আবারো হারিয়ে দিল নারীর অধিকার কে। সমাজ যে তিমিরে ছিলো সেই তিমিরেই রেখে পাঠকের সময় নষ্ট করা হল।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
সৈরীর তো বিয়ের ইচ্ছে ছিলনা। সে বাবা-মা তথা সমাজের চাপে বাধ্য হয়ে বিয়েটা করেছে। সমাজ নারীর প্রতিকূলে হওয়ায় অঙ্কুশ বেঁচে গেল আর সৈরী হয়ে গেল নষ্টা! ওদিকে স্বামী দীপ্তও ওর পাশে থাকলনা। তাই সুইসাইড করল সৈরী। সে যদি বিয়ের আগেই সুইসাইড করত তবে আত্মসম্মানের সঙ্গে মরতে পারত। এখানে সুইসাইড করা পাপ নয় কারণ এভ্রিথিং ইজ ফেয়ার ইন লাভ এণ্ড ওয়ার। তাই মেয়েদের বলছি সমাজ যাই বলুক না কেন নিজেদের বিয়ে ঠেকিয়ে দিন। হয়তো অনেক সংগ্রাম করতে হবে। স্বাবলম্বী হয়ে চিরকুমারী জীবনযাপনের মধ্যেইতো রয়েছে মেয়েদের বেঁচে থাকার সার্থকতা।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
আসল বার্তা ধরে রাখা গেলো না। গল্পের মাধ্যমেই তো সমাজকে শিক্ষা দিতে হয়। সৌরির আত্মহত্যা আবারো হারিয়ে দিল নারীর অধিকার কে। সমাজ যে তিমিরে ছিলো সেই তিমিরেই রেখে পাঠকের সময় নষ্ট করা হল।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়