আপনার পছন্দের ভাষা বেছে নিন
বিদেশিনি, অন্তরে কেমন অনুভূতি জাগ্রত হলে মানুষ প্রেমে পড়েছে বোঝা যায়? শুনেছি ভাবনায় ডুবে ইন্দ্রিয়রা সতেজ হয়। সুখের পরশে তৃপ্তিগুলোর পূর্ণতা লাভ হয়। চিত্ত সক্রিয় হয়। আমারো তাই হয়েছে। বলছি কি, ওগুলোকে ...
লেখক ও পোশাক নকশাকার শরিফুল স্মরণ ১৯৯০ সালের ৫ ই নভেম্বর ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বৃ-কাঠালিয়া গ্রামে মাতামহের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা এ কে এম সাইফুল হক পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন এবং মাতা মৃত মোছাঃ ফরিদা বেগম ছিলেন গৃহিণী। তিন ভাই ও ছয় বোনের গুচ্ছে তিনি পঞ্চম। জীবনধারায় ২০১৮ সালে মুনমুন নাহার এর সহিত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং তিনি দুই পুত্র সন্তানের জনক। নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার বিরামপুর গ্রামে খালা মোছা: খালেদা বেগম ও খালু আব্দুস সালামের নিকট পরম মমতায় তার শিশুকাল অতিবাহিত হয় এবং সেখানে থেকেই রায়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ২০০০ সালে প্রাথমিকের গণ্ডি পারি দেন। কিশোরে তিনি তার পিতামহের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায় গৌরীপুর উপজেলার লংকাখোলা গ্রামে ফিরে আসেন এবং শাহ্গন্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এ নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। ২০০৫ সালে স্কুল পরিবর্তনের কারণে পৈত্রিক নিবাস একই জেলা ও উপজেলার বালুয়াপাড়া গ্রামে বসবাস করেন এবং টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ থেকে ২০০৭ সালে এস এস সি(মাধ্যমিক) পরিক্ষায় উত্তির্ন হন। উচ্চ মাধ্যমিক পড়তে নেত্রকোনা সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হয়ে মাত্র দুইমাস নিয়মিত ছিলেন ; পরবর্তীতে দিনাজপুর টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, দিনাজপুর থেকে ২০১১ সালে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন। ২০১২ সালে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বি এস সি ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হলেও দ্বিতীয় সেমিস্টারে এসে পারিবারিক ভার গ্রহণ করতে গিয়ে পড়াশোনা ইস্তফা দেন। উচ্চতর পড়াশোনার আগ্রহ থাকায় পাঁচ বছর পর চাকুরীর পাশাপাশি পুনরায় দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এ বি এস সি ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হন এবং ২০১৯ সালে তা সম্পন্ন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি থেকে এম এস সি ইন ফ্যাশন ডিজাইন সম্পন্ন করেন। একই সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট থেকে ইংরেজির সংক্ষিপ্ত কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০৯ সালে দিনাজপুর টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট সাহিত্য সংঘটেনের মাধ্যমে সাহিত্যের আঙিনায় পা রাখেন। ২০২০ সালের ৩০শে মে সাহিত্যবার্তা পত্রিকায় তিনটি কবিতা যথাক্রমে লোহার শিক, বিসর্জনের পূর্বাভাস ও ব্যাথার বার্তা প্রকাশ হয় এবং কবিতা গুলো সাহিত্যবোদ্ধা সহ সর্বমহলের পাঠকের কাছে বেশ নাড়া দেয়। জরবাদের সাথে ভাববাদের সমন্বয়ে নতুনত্ব আনতে চাওয়া এই লেখকের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ "বিষাক্ত ভাবনা" ২০২৪ সালের ২৭ এপ্রিল রিতু প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বহুল পঠিত "বেঢপ সভ্যতা" ও "শেষ চিরকুট" কবিতা দুটি এই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ রয়েছে। প্রগতিপন্থী এই লেখক ও পোশাক নকশাকার ২০১২ সালে বস্ত্রশিল্প কারখানায় চাকুরীজীবন আরম্ভ করে ২০১৯ সালের শেষের দিকে পড়াশোনার তাগিদে কিছু সময়ের জন্য অব্যাহতি নিয়েছিলেন। ২০২২ সালের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত তিনি একটি পোশাক রপ্তানি প্রতিষ্ঠানে পোশাক নকশাকার হিসেবে নিয়জিত আছেন।
লেখক ও পোশাক নকশাকার শরিফুল স্মরণ ১৯৯০ সালের ৫ ই নভেম্বর ময়মনসিংহ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার বৃ-কাঠালিয়া গ্রামে মাতামহের বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। পিতা এ কে এম সাইফুল হক পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক ছিলেন এবং মাতা মৃত মোছাঃ ফরিদা বেগম ছিলেন গৃহিণী। তিন ভাই ও ছয় বোনের গুচ্ছে তিনি পঞ্চম। জীবনধারায় ২০১৮ সালে মুনমুন নাহার এর সহিত বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং তিনি দুই পুত্র সন্তানের জনক। নেত্রকোনা জেলার কেন্দুয়া উপজেলার বিরামপুর গ্রামে খালা মোছা: খালেদা বেগম ও খালু আব্দুস সালামের নিকট পরম মমতায় তার শিশুকাল অতিবাহিত হয় এবং সেখানে থেকেই রায়পুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে ২০০০ সালে প্রাথমিকের গণ্ডি পারি দেন। কিশোরে তিনি তার পিতামহের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলায় গৌরীপুর উপজেলার লংকাখোলা গ্রামে ফিরে আসেন এবং শাহ্গন্জ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ এ নবম শ্রেণী পর্যন্ত পড়াশোনা করেন। ২০০৫ সালে স্কুল পরিবর্তনের কারণে পৈত্রিক নিবাস একই জেলা ও উপজেলার বালুয়াপাড়া গ্রামে বসবাস করেন এবং টেক্সটাইল ভোকেশনাল ইন্সটিটিউট, গৌরীপুর, ময়মনসিংহ থেকে ২০০৭ সালে এস এস সি(মাধ্যমিক) পরিক্ষায় উত্তির্ন হন। উচ্চ মাধ্যমিক পড়তে নেত্রকোনা সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজে ভর্তি হয়ে মাত্র দুইমাস নিয়মিত ছিলেন ; পরবর্তীতে দিনাজপুর টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট, দিনাজপুর থেকে ২০১১ সালে ডিপ্লোমা ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং সম্পন্ন করেন। ২০১২ সালে অতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে বি এস সি ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হলেও দ্বিতীয় সেমিস্টারে এসে পারিবারিক ভার গ্রহণ করতে গিয়ে পড়াশোনা ইস্তফা দেন। উচ্চতর পড়াশোনার আগ্রহ থাকায় পাঁচ বছর পর চাকুরীর পাশাপাশি পুনরায় দ্য পিপলস ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এ বি এস সি ইন টেক্সটাইল ইন্জিনিয়ারিং এ ভর্তি হন এবং ২০১৯ সালে তা সম্পন্ন করেন। তারই ধারাবাহিকতায় ২০২১ সালে বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অফ ফ্যাশন এন্ড টেকনোলজি থেকে এম এস সি ইন ফ্যাশন ডিজাইন সম্পন্ন করেন। একই সালে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আধুনিক ভাষা ইন্সটিটিউট থেকে ইংরেজির সংক্ষিপ্ত কোর্স সম্পন্ন করেন। তিনি ২০০৯ সালে দিনাজপুর টেক্সটাইল ইন্সটিটিউট সাহিত্য সংঘটেনের মাধ্যমে সাহিত্যের আঙিনায় পা রাখেন। ২০২০ সালের ৩০শে মে সাহিত্যবার্তা পত্রিকায় তিনটি কবিতা যথাক্রমে লোহার শিক, বিসর্জনের পূর্বাভাস ও ব্যাথার বার্তা প্রকাশ হয় এবং কবিতা গুলো সাহিত্যবোদ্ধা সহ সর্বমহলের পাঠকের কাছে বেশ নাড়া দেয়। জরবাদের সাথে ভাববাদের সমন্বয়ে নতুনত্ব আনতে চাওয়া এই লেখকের প্রথম প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ "বিষাক্ত ভাবনা" ২০২৪ সালের ২৭ এপ্রিল রিতু প্রকাশ থেকে প্রকাশিত হয়। বাংলাদেশ ও ভারতের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বহুল পঠিত "বেঢপ সভ্যতা" ও "শেষ চিরকুট" কবিতা দুটি এই গ্রন্থে লিপিবদ্ধ রয়েছে। প্রগতিপন্থী এই লেখক ও পোশাক নকশাকার ২০১২ সালে বস্ত্রশিল্প কারখানায় চাকুরীজীবন আরম্ভ করে ২০১৯ সালের শেষের দিকে পড়াশোনার তাগিদে কিছু সময়ের জন্য অব্যাহতি নিয়েছিলেন। ২০২২ সালের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত তিনি একটি পোশাক রপ্তানি প্রতিষ্ঠানে পোশাক নকশাকার হিসেবে নিয়জিত আছেন।