pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

প্রতিলিপির লেখকদের আকর্ষণীয় এবং অনুপ্রেরণাদায়ক অভিজ্ঞতার কাহিনী - পর্ব ১০

20 सप्टेंबर 2023

নমস্কার,

প্রতিলিপিতে বহু লেখক অনেক বছর ধরে লেখালেখির সাথে যুক্ত আছেন। তাঁরা লেখার জন্য অনেক পরিশ্রম করে নিজেদের একটি পরিচিতি তৈরি করেছেন। আপনি কি জানেন এই লেখকদের প্রথম লেখা, লেখা থেকে উপার্জন, লেখার ধরন, লেখালেখি নিয়ে স্বপ্ন, ভবিষ্যৎ লেখকদের জন্য তাঁদের বার্তা ইত্যাদি সম্পর্কে কী ধরনের অভিজ্ঞতা থাকতে পারে? আসুন তবে আজ থেকে জেনে নেওয়া যাক! আগামী কয়েক সপ্তাহ ধরে প্রতিলিপির লেখকদের কাছ থেকে পাওয়া বিভিন্ন ধরনের আকর্ষণীয় এবং অনুপ্রেরণাদায়ক অভিজ্ঞতা আমরা আপনার সাথে শেয়ার করব!


 

-"প্রতিলিপি তুমি তাকিয়ে আছো কেন আমার দিকে?"

-"তুই বড্ড লাজুক নারে?"

-"ওই... হ্যাঁ... "

"সাহস করে পদক্ষেপ নেওয়া শিখতে হয়। দেখিস কি ভালো লাগছে... জিতে যাই বা হেরে... পদক্ষেপ নিতে শিখতে হয়। আমি প্রতিলিপি তো আছিই এজন্যে... ছোটবেলায় যেমন অ আ ক খ থেকে শুরু করেছিস... তেমনই এখানেও... প্রতিলিপির বুকে ভুলভ্রান্তি দিয়ে শুরু করেই হাত পাকা করতে হবে।"

-" তাই আমি পারবো প্রতিলিপি?"

"একবার স্কুলে কি হয়েছে মনে আছে তোর? ছবি আঁকা..."

"ওহ হ্যাঁ তো। আমি কখনো কোনো প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করিনি... বরাবর ভীতু... বাড়ির গণ্ডির বাইরে যাবার আগেও বারবার বাড়িতে পারমিশন লাগে... সেই আমি কিছু করতে পারি?
ছোট থেকে আঁকতাম... আমার ছবি চতুর্দিকে লোকে নিয়ে যেত কিন্তু কখনো স্কুলে বা কোথাও ছবি আঁকার প্রতিযোগিতায় নাম দিইনি... যদি না পারি? এটাই ভয়...!

আরও পড়ুন - প্রতিলিপি কোটি বছর বাঁইচো! (সমীর সরকার)


"...তারপর জীবনটা পুরো পাল্টে যায়। নদীর স্রোতের মতো তীব্র বেগে ধেয়ে যায় দিন। ইংরেজী সাহিত্যে বি,এ( সম্মান) ভর্তি হই। একদিকে পড়ার চাপ তার মাঝে হঠাৎ বিয়ে, বাচ্চা বড় করা, তারপর এম,এ শেষ করে চাকরী যুদ্ধে নামা, ধীরে ধীরে ক্যরিয়ার গড়ার জালে আঁটকে পড়া, লক্ষ্যে না পৌঁছানোর যন্ত্রণা - সব মিলে দিশেহারা হয়ে পড়ছিলাম। কোন ভাবেই স্থির হতে পারছিলাম না। যেন ডুবে যাচ্ছিলাম অথই সমুদ্রে। মনে হচ্ছিল হয়তো পাগলই হয়ে যাবো। এমনি এক দিনে ফেজবুকে নিউজফিডে স্ক্রোল করতে করতে প্রতিলিপির একটা গল্প সামনে আসে। গল্প পড়ে লাইক কমেন্ট করি। তারপর প্রায় প্রায় অনেক গল্প আসতে লাগলো আমিও পড়তে লাগলাম। গল্প পড়ার নেশায় শেষমেষ এ্যপটা ইন্সটল করে নেই। এমনি করে ২০১৭ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত অনেক গল্প পড়ি। হাজার কাজের মাঝে প্রতিলিপি যেন একটা নেশার মতো হয়ে উঠেছিল তখন। মাঝেমাঝে গল্প পড়তে পড়তে সকাল হয়ে যেতো। আমার পুরোনো বইপোকা আমিটা যেন হঠাৎ করে জেগে উঠেছিল গল্পের ছোঁয়ায়। সাথে নতুন করে পুরোনো অভ্যেসকে জাগিয়ে তুলেছিল। বইয়ের তাকে পড়ে থাকা রবীন্দ্ররচনাবলী, বঙ্কিমচন্দ্রের উপন্যাস সমগ্র, শরৎচন্দ্রের উপন্যাস সমগ্র, বায়রণ শেক্সপিয়র, এলিয়ট সহ এমন সব অমূল্য লেখকের বইয়ের উপর থেকে ধুলোর আস্তরণ ঝরে পড়তে থাকে। আমি যেন পুরোনো দেহে নতুন ভাবে জন্ম নিচ্ছিলাম।

প্রতিলিপিতে লিখবো কি না ভাবতে ভাবতে একদিন একটা কবিতা লিখেই ফেলি, তারপর ছোটগল্প। পাঠক তেমন ছিলো না। তবে যে-কজন ছিলেন আমাকে অনুপ্রেরণা জোগাতে যথেষ্ট ছিলেন। ২০২০ সালের মার্চে আমি লিখতে শুরু করি একটি উপন্যাস " তোমায় ভেবে "। এটিই মূলত আমার জীবনে সাফল্য নিয়ে আসে। এরপর একটানা লিখেই চলছি ছোটগল্প, কবিতা, অণুগল্প, উপন্যাস। আজ এতোদিনে প্রতিলিপির আমি একজন পেইড রাইটার। মাসের শেষে হাতখরচ চালানোর মতো টাকা প্রতিলিপি ও আমার প্রিয় রিডাররা আমাকে দেয়। এ যেন চাওয়ার থেকেও বেশি পাওয়া। যেদিন লিখতে শুরু করেছিলাম সেদিন স্বপ্নেও টাকার কথা চিন্তা করিনি, না এতো ভালোবাসা পাওয়ার কথা ভেবেছি। আজ সবার এমন স্নিগ্ধ ভালোবাসায় আমি পূর্ণ।..."

আরও পড়ুন - আত্মকথন - অনুপ্রেরণায় প্রতিলিপি (দেবাঞ্জলি চক্রবর্তী)


"... এটা তো গেলো প্রতিলিপিতে কিভাবে নিজের কলমের উত্তরণ ঘটালাম তার কথা। এবার প্রতিলিপি থেকে কি পেয়েছি সেটা না বললে চলে? প্রতিলিপি এমন একটি প্ল্যাটফর্ম যেখানে সত্যিই কিছু হারায় নি পেয়েছি শুধু। আমার সারাদিন ঘরে বসে থাকার একাকীত্ব যেমন কেটেছে ,তেমনি পেয়েছি এখান থেকে অনেক লেখিকা বন্ধু, যাদের গল্প পড়তে পড়তে এতোটাই বিভোর হয়ে যাই সবাই ,তাদের যে ব্যক্তিগতভাবে জানতে পারবো কখোনোই ভাবিনি।  তাদের নাম এখানে আমি বলবো না। কারণ কিছু জিনিস আমার মতে ব্যক্তিগত থাকাই ভালো। অনেকেই হয়তো ভাবতে পারেন তাদের নাম দিয়ে আমি আমার প্রোফাইল হাইলাইট করছি । কিন্তু তা নয়। আর আমি সেটা কোনোদিন ও করি না।  তবে তারা প্রত্যেকেই আপনাদের খুব প্রিয় লেখক লেখিকা এবং প্রতিলিপিতে খুব ই জনপ্রিয়। তবে ইচ্ছে আছে তাদের  সাথে সম্পর্ক গড়ে ওঠার একটা জার্নি আলাদা করে লেখার। তাদের সাথে আলোচনা করে অনেক ভুল নিজের শুধরেছি, সেটা বানান হোক বা যতিচিহ্ন। জানেন তো শেখার কোনো বয়স হয় না।  তারা অনেকেই বয়সে অনেক ছোটো হলেও জ্ঞানের ভান্ডার তাদের কাছে অনেক। আমরা প্রতিনিয়ত কিছু না কিছু শিখি। আমার প্রথম গল্পে অজস্র ভুলত্রুটি থাকা সত্ত্বেও যে পাঠকরা সেটাকে সাদরে গ্ৰহণ করেছে এটা ভেবেই আমি খুব খুশি। প্রতিলিপির " সেরা কলমাকার অ্যাওয়ার্ডস" প্রতিযোগিতায়  দুবার গল্প দিয়েছি । বিজয়ী স্থানে না থাকলেও আমার লেখা দুটি গল্প " মিলন বেলায় " আর "মনের আঙিনায় " গল্প দুটি অন্যতম বিজয়ী হিসেবে ঘোষিত হয়েছে।  দশ পর্বের গল্পেও ও লেখা " অভয়া "গল্পটি  অন্যতম বিজয়ী হিসেবে স্থান পেয়েছে। আমার গল্প ও যে কোনোদিন এভাবে স্থান পাবে ভাবতে সত্যিই খুব ভালো লাগে। সত্যি বলতে আমি যে কোনোদিন ধারাবাহিক বা গল্প লিখবো ভাবতেই পারিনি। সবটাই আপনাদের ভালোবাসার জন্য।..."

আরও পড়ুন - কলমের উত্তরণ (লিপিকা দত্ত)


 

"... যখন লেখা শুরু করি তখন আজকের যুগে লিখেও উপার্জন করা যায় , জানতাম না । আমি যখন প্রতিলিপিতে আসি তখনই শুরু হয় মনিটাইজেশন । এই বিষয়ে কিচ্ছু বুঝিনি , জানতামও না । একদিন দেখলাম স্টিকার দিচ্ছেন এক পাঠক বন্ধু । ভাবলাম হয়তো এটাই এখানকার নিয়ম । গল্প পড়ে সবাই স্টিকার দেয় বা রিভিউ করে । এরপর বুঝলাম এর থেকে লেখকদের ইনকাম হয় । খুব সুন্দর সিস্টেম তাই না ?
এই জন্যেই বলবো , যদি লিখতে ভালোবাসেন । নিজের এই বিশেষ প্রতিভাকে পেশা করে প্রতিষ্ঠিত লেখক হতে চান , তবে বিনা দ্বিধায় আজই প্রতিলিপিতে লেখা শুরু করতে পারেন । ধৈর্য্য ধরুন , হয়তো আপনিও সাফল্য অর্জন করতে সক্ষম হবেন :)

আমার প্রথম উপার্জন ৬৮ টাকা ২৫ পয়সা । যখন দেখলাম লিখে ইনকাম হয়েছে তখন বুঝলাম প্রতিলিপি মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দেয়নি । সত্যিই লেখকদের জন্যে ওনারা ভাবছেন । আর এই ভাবনার শুরু হয়েছে প্রায় নয় বছর আগে । যখন পাঁচজন টিম মেম্বার এই ভাবনাটা কাজে কীভাবে সফল করা যায় সেকথা ভেবে সিদ্ধান্ত নিয়ে সবটা বাস্তবায়ন করেছিলেন ।
আজকের যুগে দশ টাকা চাইলেও কেউ এমনি এমনি দেবেনা ।সেখানে এই ভাবনা সত্যিই প্রশংসনীয় ।

এরপর আসলো সাবস্ক্রিপশন , প্রিমিয়াম হবার সুযোগ , আইপি , অডিও । আমার আইপি এবং অডিও এখনও হয়নি । প্রিমিয়াম হয়েছে গুটিকয়েক । তারজন্যে প্রতিলিপিকে এবং অজস্র ধন্যবাদ জানাই আমার ছন্নছাড়া , ভুলে ভরা লেখা গুলোকে প্রতিলিপির অংশ করার জন্যে :) এবং আমার পাঠকদেরও ধন্যবাদ , যাদের ভালোবাসায় আজ আমি এখানে আছি ।

প্রতিলিপির ভাষায় " লেখক " হিসেবে সন্মান পেয়েছি । আপনাদের মতন কিছু পাঠকের নিঃস্বার্থ ভালোবাসা পেয়েছি ।  ভালোলাগার মধ্যে কেবল এইটুকুই আছে আমার কাছে । এর বেশি কোনো কাহিনী নেই । শুধু চাইবো , আপনাদের ভালোবাসাটুকু যেনো আজীবন পাই । ভালো কিছু বলতে শুধু এইটুকুই প্রাপ্তি আমার । বাকি আপনাদের আশীর্বাদ থাকলে আর ঈশ্বরের মর্জি হলে হয়তো একদিন আমিও নিজেকে প্রতিষ্ঠিত লেখিকা বলতে পারবো । এই আশা রাখি । ভালো থাকবেন সকলে । দেখা হচ্ছে আমার গল্প গুলোর পরবর্তী পর্বে ।..." 

আরও পড়ুন - প্রতিলিপির পাতায় আমার গল্প (শর্মিষ্ঠা আচার্য্য)


 

"... আমার স্পষ্ট মনে আছে প্রতিলিপি থেকে প্রথম আমি মাত্রা 64 টাকা উপার্জন করেছিলাম। হ্যাঁ এটা বড়ো সংখ্যা নয় তবে এই সংখ্যাটাই আমার মনের মধ্যে স্বনির্ভর হওয়ার তাগিদের জন্ম দিয়েছে। আজ আমি আমার টাকা বলে যা উপার্জন করি তা দিয়ে আমার ছোট ছোট স্বপ্ন গুলো পূরণ করতে পারি। এর মধ্যে সব থেকে বড় ব্যাপার আমার কাছে, আমি যে মেয়েটা জীবনে কিছু করতে পারিনি সে নিজে উপার্জনের মাধ্যমে মধ্যবিত্ত পরিবারে জীবন যাপন করা সত্ত্বেও ঘরের  শীততাপ নিয়ন্ত্রণকারী যন্ত্রটি কিনতে সক্ষম হয়েছি।এটা আর পাঁচ জনের কাছে বিশাল না হতে পারে বা অনেকের ঘরে থাকতে পারে তবে আমার কাছে অনেক বড়ো পাওয়া। আজ আমি বাবা বা স্বামীর টাকাই নয় বরং নিজের টাকায় ইচ্ছা হলেই পরে কিনবো বলে থেমে যাওয়া সাধ্যের মধ্যে থাকা জিনিসটা কিনতে পারি।

আজ আমি একটু হলেও সাবলম্বী প্রতিলিপির হাত ধরে প্রতিলিপীর দেওয়া নতুন পরিচয়ে। প্রতিলিপি আমার মাঝে কিছু লিখতে পারার সত্তাটা বের করে দিয়েছে।

প্রতিনিয়ত প্রতিলিপি প্ল্যাটফর্মের বড় বড় লেখক লেখিকাদের থেকে আমি মোটিভেট হচ্ছি। আমিও তাদের মত বড় অংকের উপার্জন করব এবং জীবনে আরো কিছু করব। প্রতিলিপি তে আয়োজিত বিভিন্ন পোগ্রামে অংশ গ্রহণ করে, স্টিকার  কয়েন থেকে, সাবস্ক্রিপশনের মাধ্যমে, মাসের শেষে প্রতিলিপি থেকে পাওয়া রয়ালিটি এবং বিশেষভাবে আয়োজিত প্রতিলিপির ফেলোশিপ ট্রেনিং গ্রহণ করে খুব সহজেই আমরা প্রতিলিপি পরিবারের সদস্যরা উপার্জন করতে পারি। এটা অত্যন্তই গর্বের।

আমি চির কৃতজ্ঞ প্রতিলিপির প্রতি এবং যারা প্রতিলিপির টিমের মেম্বার, আমাদেরকে প্রতিনিয়ত সাহায্য করে চলেছে লেখালেখির জগৎটাকে নিজেদের উপার্জনের জন্য পাকাপোক্ত করে নিতে আমি তাদের কাছেও কৃতজ্ঞ। কিছুই না জেনে যখন লিখতে শুরু করেছিলাম এই প্লাটফর্মে অনেক বন্ধুরা এগিয়ে এসেছে সাহায্য করতে তাদেরকেও ধন্যবাদ জানাই। প্রতিলিপি শুধু উপার্জনের একটা পন্থায় নয় মানুষের আবেগ, নয়া পরিবার গড়ার বাড়ি একটা। প্রতিলিপি যেমন ভালো ভালো গল্পের মাধ্যমে মানুষের অবসর কাটিয়ে দিতে পারে, মন খারাপ ঘুচিয়ে দিতে পারে তেমন আমাদের মত মানুষদেরকে স্বনির্ভর করতেও পারে।..." 

আরও পড়ুন - প্রতিলিপির হাত ধরে আমি! (হিনা আফরিন)


 

"... আর নতুন যারা লেখক লেখিকা আছেন তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথাই বলবো ।
প্রতিলিপি তে লেখা যখন শুরু করেছো তখন তোমাকে প্রথমে ধৈর্য ধরতে হবে একদিনেই তুমি সাফল্য পাবে না কিন্তু একদিন পাবে । তার জন্য তোমার লেখার মান উন্নত করতে হবে, বেশি বেশি করে পড়তে হবে । নতুন পুরনো সব লেখক লেখিকার লেখা পড় । নিজের লেখায় বানানের দিকে লক্ষ্য রাখবে । লেখার মাঝখানে যদি অতিরিক্ত ভুল বানান হয় তবে সেটা পড়ার আগ্রহ কমিয়ে দেয় । তাই বড় লেখায় একটা দুটো ভুল হতেই পারে তবে সেটা যেনো মাত্রারিক্ত না হয় লক্ষ্য রাখবে । আর ছোটো গল্পের তুলনায় ধারাবাহিক গল্প লেখার চেষ্টা করবে । প্রতিটা পর্বে এক হাজার শব্দের মধ্যে রাখলে ভালো হয় । আর সমস্ত পর্ব সাবস্ক্রিপশনের মধ্যে রাখবে । আর প্রতিটা পর্বের শেষে একটা সাসপেন্স রেখে শেষে করবে এতে তোমার পাঠকদের আগামী পর্বের জন্য আগ্রহ বাড়বে ।
আর তাছাড়া সব শেষে একটা কথাই বলবো ।
স্বপ্ন কে আকড়ে ধরে রাখো আর নিজের মনের কথা শোনো সাফল্য একদিন আসবেই । মাটি কামড়ে পরে থাকতে হবে নিজের জমি ছেড়ে দিলে চলবে না । নেতিবাচক মানুষ তোমার আশেপাশে থাকবেই তার মধ্যে থেকে তোমাকে আগুন পাখি হয়ে উড়ে যেতে হবে । মানুষ পারে না বলে আসলেই কোনো কথা হয় না।  শুধু মনের মধ্যে দরকার অদম্য জেদ আর নিজের স্বপ্নের প্রতি প্যাসন । একদিন আকাশ তুমি ছোঁবেই ।..."

আরও পড়ুন - নিজের পরিচয় (স্বাগতা পাঠক) 


 

আমাদের লেখক পরিবারের কয়েকজনের কথা আপনার কাছে তুলে ধরলাম। ভবিষ্যতে আরও কাহিনী যুক্ত হবে। সঙ্গে থাকবেন

টিম প্রতিলিপি