নমস্কার প্রিয় লেখক!
সেরা কলমকার অ্যাওয়ার্ডস প্রতিযোগিতায় আপনার সেরা গল্পটি লেখার জন্য আপনি প্রস্তুত তো?
→ আপনার সৃজনশীলতাকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যান: আমাদের এই লিস্ট থেকে ট্রেন্ডিং প্লট ও প্রম্পট বেছে নিন এবং আপনার গল্পটি লেখা শুরু করুন! এইসকল ট্রেন্ডিং থিমের ওপরে লেখা গল্প আপনাকে প্রতিমাসে রয়্যালটি উপার্জনেও অনেক সাহায্য করবে!
→ আপনার নিজের সৃজনশীলতার সাহায্যে এই প্লটগুলি থেকে একটি বড় ধারাবাহিক গল্প প্রস্তুত করুন।
1. অঙ্কিতা একজন বড় বিসন্যাসম্যানের মেয়ে তবে ছোট থেকেই একজন আর্টিস্ট হতে চেয়েছিল। কিন্তু পরিবারের চাপে তাকে নিজেদের প্রতিদ্বন্দ্বী কোম্পানির মালিক বিহানকে বিয়ে করতে হয়। তবে অঙ্কিতা পছন্দ করত রোহন নামের এক সাধারণ গায়ককে। অঙ্কিতা কি পারবে তার প্রেমের জন্য লড়াই করতে করতে? নাকি বিয়ের জালে জড়িয়ে পড়ে সে হারিয়ে ফেলবে তার প্রেমকে? একইসাথে বিহানের মনে অঙ্কিতার জন্য জন্মানো ভালোলাগার ফলে অঙ্কিতা কি পারবে নিজের দায়িত্ব ও ভালোবাসার মধ্যে থেকে একটাকে বেছে নিতে?
2. রোহন, এক হোটেল কোম্পানির মালিক, নিজেরই এক রেস্টুরেন্টে লুকিয়ে চাকরি নেয়, সেখানে কি কারচুপি চলেছে জানার জন্য। সেখানেই তার আলাপ হয় রেস্টুরেন্টের হেড শেফ মায়ার সাথে। হাসিখুশি মেয়ে মায়া রোহনের পরিচয় জানে না, তাদের দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে বন্ধুত্ব। মায়ার কাজের প্রতি প্যাশন ও ডেডিকেশন দেখে রোহন মায়ার প্রেমে পড়ে যায়। কিন্তু নিজের পরিচয় কতদিন লুকিয়ে রাখতে পারবে রোহন? রোহনের আসল পরিচয় জানার পর মায়া কি এই সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে যেতে রাজি হবে?
3. এক ধনী ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলে অর্জুনের দিন কাটে বন্ধুদের সাথে পার্টি করেই। এরকম এক পার্টিতে তার আলাপ হয় এক স্ট্রাগলিং আর্টিস্ট শ্রেয়ার সাথে। শ্রেয়ার ব্যক্তিত্বে মুগ্ধ হয়ে এই প্লেবয় বিলিয়নয়ের অর্জুন নিজের পরিচয় গোপন করে এবং একজন স্টুডেন্ট হিসাবে শ্রেয়ার আঁকার ক্লাসে যোগ দেয়। অর্জুনের পরিবার কিন্তু তাদের এই আলাপ ভালোচোখে দেখেনি। পরিবারের চাপ এবং অর্জুনের অতীতের কালো ছায়া তাদের সম্পর্কের মাঝে বাঁধা হয়ে দাঁড়ায়। অর্জুন কি পারবে সমস্ত বাধা কাটিয়ে শ্রেয়ার মন জিতে নিতে?
4. এক বড় কোম্পানির মালিক আদিত্য ভালোবাসে তার বন্ধুর বোন রিয়াকে। কিন্তু এই কথা সে কখনও কাউকে বলেনি। তাই যখন রিয়ার দাদা আর্মিতে যোগ দেয় এবং ট্রেনিং নিতে যায়, সে তার বোনের সুরক্ষার দায়িত্ব দিয়ে যায় আদিত্যর কাছে। আদিত্য রিয়াকে দূর থেকে সামলে রাখতে শুরু করে কিন্তু নিজের অনুভূতির কথা জানতে দেয়না তাকে। এমন সময় আদিত্যর পরিবারের লোকজন, যারা আদিত্যকে মেরে তার সম্পত্তি দখল করতে চেয়েছিল তারা রিয়াকে কিডন্যাপ করে এবং আদিত্যকে ব্ল্যাকমেল করতে থাকে। আদিত্য কি পারবে তার রিয়াকে উদ্ধার করে নিজের মনের কথা বলতে? নাকি রিয়াকে চিরতরে হারিয়ে ফেলবে সে?
5. অভিষেক, এক স্ট্রাগলিং আর্টিস্ট, বিয়ে করে এক ধনী পরিবারের মেয়ে পল্লবীকে। কিন্তু একজন সাধারণ আর্টিস্ট হওয়ার কারণে পল্লবীর পরিবার মেনে নেয় না তাদের এই সম্পর্ক। কিন্তু অভিষেক যে এক বিশাল কোটিপতি পরিবারের একমাত্র উত্তরাধিকারী, এটা সে কাউকে জানায়নি। পল্লবীর পরিবারের তরফে আসা নানারকম বিপত্তির সামনে পড়ে অভিষেক বুঝতে পারে না তার কি করা উচিত। একদিকে আছে নিজের আসল পরিচয় লুকিয়ে জীবন কাটালে পল্লবীকে হারিয়ে ফেলার সম্ভাবনা অন্যদিকে নিজের পরিচয় স্বীকার করে পল্লবীর ভরসা হারানোর ভয়! এই দুই রাস্তার মাঝে আটকে দিশেহারা অভিষেক কি জিততে পারবে পল্লবীর ভরসা ও ভালোবাসা?
1. শ্বেতা নিজের কোম্পানির বস রাজীবকে একেবারেই পছন্দ করে না তার মেজাজী স্বভাবের জন্য। কিন্তু নিজের অসুস্থ মায়ের চিকিৎসার জন্য কাজ ছাড়তেও পারে না। অপরদিকে রাজীবের অসুস্থ দাদু তার শেষ ইচ্ছায় জানান, মরার আগে তিনি রাজীবের বিয়ে দেখে যেতে চান। এত কম সময়ে কীভাবে কি করবে বুঝতে না পেরে রাজীব শ্বেতাকে এক কন্ট্র্যাক্টের প্রস্তাব দেয় - রাজীবের বাগদত্তা বা ফিয়ন্সে হিসাবে অভিনয় করার জন্য। এর বিনিময়ে শ্বেতার মায়ের চিকিৎসার সব খরচ রাজীব দেবে। তাদের এই অভিনয় কি পরে প্রেমের আকার নেবে নাকি তাদের আলাদা স্বভাবের ফলে পুরো মিথ্যের জালটা ভেঙে পড়বে সবার সামনে?
2. রিদ্ধি নিজের বস অনুরাগকে ভালোবাসে প্রথম দিন থেকেই কিন্তু চাকরি হারানোর ভয়ে কিছু বলতে পারেনি। যখন অনুরাগের পরিবার জোর করে ওর বিয়ে ঠিক করে এক ফ্যামিলি ফ্রেন্ডের মেয়ের সাথে, তখন অনুরাগ এই বিয়ের হাত থেকে বাঁচার জন্য রিদ্ধিকে এক কন্ট্র্যাক্ট ম্যারেজের প্রস্তাব দেয়। রিদ্ধি কি পারবে অনুরাগের মন জিততে ? নাকি অনুরাগের স্বার্থপরতা ভেঙে দেবে রিদ্ধির সব স্বপ্ন ও ভালোবাসা?
3. কিয়ারা এক ধনী পরিবারের মেয়ে হওয়া সত্ত্বেও সম্পূর্ণ নিজের চেষ্টায় গড়ে তোলে এক বড় কোম্পানি। কিন্তু যখন তার পরিবারের ব্যবসা এক বিরোধী কোম্পানির দখলে চলে আসে তখন কিয়ারার বাবা জোর করে তার বিয়ে ঠিক করে ওদের বিরোধী কোম্পানির মালিক আরমানের সাথে। ওদিকে এই বিয়ের পিছনে আরমানের আছে কিছু গোপন উদ্দেশ্য! একসাথে থাকতে থাকতে কি তাদের মধ্যে প্রেমের উন্মেষ ঘটবে নাকি নিয়মিত বিবাদ বিতর্কে ভেঙে যাবে তাদের এই কন্ট্র্যাক্ট ম্যারেজ? আরমানই বা কি পারবে তার লুকোনো উদ্দেশ্য সফল করতে?
4. আহানা এক ছোট শহরের মেয়ে একজন বলিউড অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে মুম্বাই পাড়ি দেয়। কিন্তু মুম্বাই এসে সে এক স্ক্যামের মধ্যে পড়ে সব জমানো টাকা খুইয়ে ফেলে। তাই বাধ্য হয়ে সে একটা রোলের জন্য ফিল্ম প্রডিওসার রাজবীরকে বিয়ে করে। রাজবীর নিজের পরিবারের চাপে আহানার সাথে কন্ট্র্যাক্ট ম্যারেজ করলেও তার পরিবারের সামনে আসল স্বামী স্ত্রীর অভিনয় করতে থাকে তারা। রাজবীরের পরিবারের তরফে নানা চাপ আসতে থাকে আহানার ওপর। নিজের অভিনেত্রী হওয়ার স্বপ্ন আর এই মিথ্যে সম্পর্কের জালে জড়িয়ে আহানা দ্বন্দ্বে ভুগতে থাকে। আহানা কি পারবে নিজের স্বপ্নকে পূরণ করতে? নাকি পরিবারের চাপে হারিয়ে ফেলবে সে নিজেকে?
5. সাঁচির একটাই স্বপ্ন, নিজের একটা ডান্স অ্যাকাডেমী খুলবে। কিন্তু তার বাবার ব্যবসা যখন অনেক টাকা লস হয় তখন বাবার ব্যবসা বাঁচানোর জন্য সাঁচি অপর এক বিসনেসম্যান সোহেলকে বিয়ে করতে রাজি হয়। সোহেল সাঁচির সাথে এক ডিল করে - এক বছর একসাথে বিবাহিত হিসাবে থাকার বিনিময়ে সাঁচিকে তার বাবার ব্যবসা বাঁচানোয় সাহায্য করবে সোহেল। একইসাথে সাঁচিকে ডান্স অ্যাকাডেমী খোলার টাকা ধার দেবে অন্যদিকে এই বিয়ের ফলে সোহেল তার পৈতৃক সম্পত্তি লাভ করবে। একসাথে এক ছাদের তলায় থাকতে থাকতে তারা কি পারবে নিজেদের দূরত্ব বজায় রাখতে? সাঁচিও কি পারবে একবছর পর সোহেলকে ছেড়ে যেতে? নিজেদের স্বপ্ন নাকি নিজেদের পরিবার কোনটাকে বেছে নেবে তারা?
6. দিয়া এক মাফিয়া ডনের মেয়ে কিন্তু সে প্রেমে পড়ে যায় এক সাধারণ গায়ক রাহুলের। নিজের পরিবারকে লুকিয়ে রাহুলের সাথে সম্পর্ক শুরু করে সে এদিকে দিয়া জানে না রাহুলের আসলে পরিচয়! রাহুল যে তাদের বিপক্ষ মাফিয়া পরিবারের ছেলে এই সত্যিটা জানার পর দিয়া কি পারবে রাহুলকে ভরসা করতে? নাকি তাদের দুজনের পারিবারিক বিবাদের জেরে ভেঙে যাবে এই সম্পর্ক?
7. অনামিকা এক মাফিয়া ফ্যামিলির মেয়ে হলেও সে মেডিকেল নিয়ে পড়ে একজন প্রতিষ্ঠিত ডাক্তার হয়ে ওঠে। একদিন আহান নামে এক রহস্যজনক ব্যক্তি আসে তার কাছে চিকিৎসার জন্য। আহানের চার্মিং ব্যবহারে অনামিকা সহজেই মুগ্ধ হয়ে যায় কিন্তু পরে যখন সে জানতে পারে যে, আহান তাদের শত্রুপক্ষের মাফিয়া ডনের ছেলে এবং নিজের বাবার মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অনামিকার সাথে প্রেমের ভান করছে, তখন সে একদম ভেঙে পরে। আহান কি পারবে অনামিকার মনে নিজের প্রতি ভরসা জাগাতে নাকি প্রতিশোধের আগুনে শেষ হয়ে যাবে তাদের ভালোবাসা?
8. পুলিশ চিফ আত্রেয়ী দীর্ঘদিন ধরে খুঁজে চলেছে এক কুখ্যাত মাফিয়া গ্যাংয়ের নেতাকে। এদিকে সে জানে না তার ছোটবেলার বন্ধু অভিরাজই এই দলের নয়া নেতা। অভিরাজও চায় তার বাবার মৃত্যুর বদলা নিতে যাকে আত্রেয়ীর বাবা খুন করেছিল। যখন আত্রেয়ী সব সত্যিটা জানতে পারবে তখন কি বেছে নেবে সে? দায়িত্ব নাকি ভালোবাসা? তাদের এই অসম ভালোবাসা কি প্রতিশোধের আগুন পার করতে পারবে?
9. পুলিশ ইন্সপেক্টর অন্তরা এক ড্রাগস পাচারকারী দলের বিষয়ে খোঁজ নেওয়ার জন্য সেই দলের নেতার বাড়ির অনুষ্ঠানে ডান্সার সেজে যায়। সেখানে গিয়ে সেই ডনের ছেলের অয়নের সাথে তার পরিচয় ঘটে। অয়ন এদিকে অন্তরার আসল পরিচয় না জেনেই তার প্রেমে পড়ে যায়। অয়নকে ভালো লাগলেও অন্তরা নিজের লক্ষ্য থেকে সরে আসতে পারে না। এদিকে অয়নের আসল পরিচয় ফাঁস হয়ে গেলে অয়নের বাবা অন্তরাকে কিডন্যাপ করার চেষ্টা করে! অন্তরা কি পারবে ড্রাগসের এই ব্যবসাকে শেষ করতে? নাকি নিজের প্রেমের বলিদান দিয়ে হাজার হাজার মানুষের প্রাণ বাঁচাতে হবে তাকে?
10. আয়েশা, এক সুন্দরী অভিনেত্রীর পিছনে লেগে রয়েছে এক পাগল ফ্যান! আয়েশার প্রতিটি মুহূর্তের দিকে নজর রেখে চলেছে সে। তাই আয়েশার দাদা ওর জন্য এক বডিগার্ড নিয়োগ করে। রণবিজয় আগে সেনাবাহিনীতে ছিল কিন্তু সেখানে এক ঘটনার কারণে সেনাবাহিনী ছেড়ে সে বডিগার্ড হিসাবে নিজের ব্যবসা গড়ে তোলে। আয়েশার বডিগার্ড হিসাবে কাজ শুরুর পিছনে তার আরেক উদ্দেশ্য ছিল, আয়েশার ফ্যান আর এক মাফিয়া ডনের মধ্যে কানেকশন খুঁজে বের করা। আয়েশা প্রথম থেকেই রণবিজয়ের প্রেমে পড়ে যায় কিন্তু রণবিজয় নিজের কাজে ফোকাসড থেকে আয়েশাকে রক্ষা করার চেষ্টা চালাতে থাকে। কিন্তু তারপরের ঘটে যায় এক বড় বিপদ!! রণবিজয় কি পারবে আয়েশাকে উদ্ধার করতে? তাদের এই ভালোবাসা কি জিতে যাবে নাকি আয়েশা হারিয়ে ফেলবে রনবিজয়কে, চিরতরে?
1. এক ছোট ওয়েডিং প্ল্যানিং কোম্পানির মালিক, সৃজার দায়িত্ব পায় দেশের অন্যতম বিখ্যাত টাইকুন দীপ্তজয় রায়চৌধুরীর একমাত্র বোনের ওয়েডিং প্ল্যানিং করার। সৃজা আর দীপ্তজয় প্রতিবেশী ছিল, স্কুলে থাকতে ভালোবাসার সম্পর্কও গড়ে ওঠে, কিন্তু পরে দীপ্তের উচ্চাকাঙ্খার চাপে তাদের সম্পর্ক ভেঙে পড়ে। দীপ্ত কি পারবে ফের সৃজার মন ফেরাতে? ভালোবাসার এই সেকেন্ড চান্সে কি তারা সফল হবে? নাকি পরিবার আর ব্যবসার চাপে চিরকালের মতো দূরে সরে যাবে দুজনে?
2. সুহানা তার মায়ের অসুস্থতার জন্য টাকার ব্যবস্থা করতে গিয়ে পৌছায় তার ছোটবেলার বন্ধু অঞ্জলীর বাড়িতে। কিন্তু অঞ্জলী তার পুরোনো বন্ধুকে বাড়িতে ঢুকতেও বাধা দেয়! পরে অঞ্জলীই তাকে ফোন করে অফার দেয়, অঞ্জলী আর তার বিসনেসম্যান স্বামী ঋষিরাজের জন্য সারোগেট মাদার হতে। আর কোনো উপায় না থাকায় রাজি হয় সুহানা কিন্তু যতদিন যেতে থাকে নিজের গর্ভে থাকা সন্তানের প্রতি মমতা বাড়তে থাকে তার। অঞ্জলীর মতো স্বার্থপর মেয়ের হাতে পরে ঋষিরাজের কষ্টও বুঝতে পারে সে। কিন্তু নিজের বন্ধুত্ব নাকি সন্তানের প্রতি ভালোবাসা? কোনটাকে প্রাধান্য দেবে সুহানা? ওদিকে পরিবারের চাপে পরে বিয়ে করা স্ত্রীর দায়িত্ব নাকি নিজের সন্তান ও ভালোবাসা কোন পথ বেছে নেবে ঋষিরাজ?
3. সমীর ও শ্রুতি পরিবারের চাপে বিয়েতে বাধ্য হয় কিন্তু তাদের দুজনের গোপন অতীতের ফলে মন থেকে একে অপরের কাছে আসতে পারে না তারা। সম্পর্কের চ্যালেঞ্জ আরও বেড়ে যায় যখন শ্রুতি প্রেগন্যান্ট হয়ে পড়ে। এখন শুধুমাত্র স্বামী স্ত্রী নয় নিজেদের সন্তানের জন্য বাবামায়ের ভূমিকাও পালন করতে হবে তাদের। নিজেদের অতীতের কথা স্বীকার করে সমীর কি পারবে শ্রুতির সাথে তার সম্পর্ককে গড়ে তুলতে? নাকি অতীতের কালো ছায়া তাদের নতুন সম্পর্ককে শেষ করে দেব?
4. মায়ার বিয়ে হয় এক ধনী ব্যবসায়ী পরিবারের একমাত্র ছেলের সাথে। কিন্তু মায়ার বাবা গরীব হওয়ায় তার স্বামীর পরিবার তাকে ভালোভাবে মেনে নিতে পারেনি। মায়া যখন প্রেগন্যান্ট তখন তার শ্বশুরবাড়ির লোকজন তাকে বাড়ি থেকে তারিয়ে দেয়, তার স্বামীর অনুপস্থিতিতেই। পরে যখন মায়ার হাসবেন্ড অনুপম বাড়ি ফেরে তাকে ভুল বুঝিয়ে মায়ার থেকে দূরে সরিয়ে দেয় তারা। বহুবছর পরে যখন অনুপম এক বিসনেস মিটে মায়াকে দেখে, তখন মায়া এক সফল ব্যবসায়ী। একজন সিঙ্গেল মাদার হিসাবেই সে নিজের সন্তানকে বড় করেছে। অনুপম কি পারবে আসল সত্যিটা জেনে নিজের স্ত্রী সন্তানকে নিজের কাছে ফেরাতে? নাকি অনুপমের কৃতকর্মের জন্য মায়া আর নিজের সন্তানকে ফের হারিয়ে ফেলবে সে? মায়াই কি পারবে অনুপমকে ভ্রসা করতে?
5. ডিভোর্সের বহুবছর পর নিজের প্রাক্তন স্ত্রী মৌমিতার সাথে দেখা হয় অর্ণবের। কিন্তু মৌমিতার সাথে থাকা ছোট্ট বাচ্চাকে দেখে সে স্তম্ভিত হয়ে যায়। একেবারে অর্ণবের মতো দেখে এই বাচ্চা যে ওরই তাতে সন্দেহ থাকে না ওর। কিন্তু কিকরে এমন হল কিছুতেই বুঝতে পারে না সে! পুরনো ঘটনা মনে করে অপরাধবোধে ভুগতে থাকে সে। একবার যে ভুল করেছে সেটা শুধারনোর জন্য উঠেপড়ে লাগে অর্ণব। কিন্তু পারবে কি সে মৌমিতার ভরসা জিততে?
1. মায়া এক সহজ সরল মেয়ে একদিন জানতে পারে তার পরিবারের উপাস্য দেবতার বিষয়ে! দেবতা নয় দানব সে! এই দানবকে তুষ্ঠ করার জন্য তাদের প্রয়োজন এক মানুষের প্রাণ। তখন মায়ার পরিবারের লোকজন কিডন্যাপ করে আনে মায়ার প্রেমিক সিদ্ধার্থকে! তাকে বাঁচানোর জন্য নানান প্ল্যান করতে থাকে মায়া আর সিদ্ধার্থ মিলে কিন্তু শেষপর্যন্ত ধরা পড়ে যায় দুজনেই। মায়া কি পারবে নিজের ভালোবাসার মানুষ সিদ্ধার্থের প্রাণ বাঁচাতে? নাকি নিজের পরিবারের হাতে প্রাণ দিতে হবে তাকেও?
2. এক মিউজিয়ামে ঘুরতে গিয়ে মেহুলী দেখতে পায় এক প্রাচীন তলোয়ার। কৌতুহল বশত সেটায় হাত দিতেই তার চারিদিকে ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়। কোনো এক দৈবিপাকে মেহুলী চলে আসে এক প্রাচীন রাজপ্রাসাদে। সেখানে সে খুঁজে পায় বিক্রম নামের এক রাজ সেনাপতিকে, যে এই তলোয়ার আর তার শক্তিকে রক্ষা করে চলেছে যুগের পর যুগ ধরে! বিক্রমের বীরত্বের প্রতি সহজেই মুগ্ধ হয়ে পড়ে মেহুলী কিন্তু তাদের সামনে আসছে এক ভয়ানক বিপদ! এক দানবীয় শক্তি যে দখল করতে চায় বিক্রমের এই তলোয়ার! বিক্রম কি পারবে এই শক্তিকে প্রতিহত করে মেহুলীর সাথে নিজের জীবন কাটাতে? নাকি দুই দুনিয়ার সংঘাতে শেষ হয়ে যাবে সবকিছু?
3. উমা জন্মেছে এক অদ্ভুত ক্ষমতা নিয়ে! সে মৃত ব্যক্তিদের দেখতে পায়! একদিন তার সাথে আলাপ রাঘবের! রাঘবের পরিবারের সকলের প্রাণ নিয়েছে এক কুশক্তি! তাই প্রতিশোধের জন্য রাঘব আসে উমার কাছে, সেই আত্মার হদিস পেতে! উমা কি পারবে রাঘবকে সাহায্য করতে নাকি সেই অসীম শক্তির কবলে পড়ে প্রাণ হারাবে দুজনেরই?
4. মোহনা, এক অনাথ মেয়ে মাঝে মাঝে আসে তার গ্রামের কাছে থাকা এক পোড়া মন্দিরে। কখনও বসে থাকে, কখনও গান করে কখনও বা নাচে দেবী মূর্তির সামনে। এমনই একদিন নাচতে নাচতে সে ভুলবশত জাগিয়ে তোলে এক প্রাচীন অভিশপ্ত যক্ষকে! এই যক্ষ প্রাণ নিতে চায় মোহনার কিন্তু পারে না! কোনো এক সুপ্রাচীন ভৈরবের শক্তি রক্ষা করছে মোহনাকে! মোহনা সেখান থেকে পালিয়ে গেলেও যক্ষ কিন্তু হাল ছাড়ে না, সে নানাভাবে মোহনার প্রাণ নেওয়ার চেষ্টা চালাতে থাকে। ধীরে ধীরে মোহনাও জানতে পারে তার গতজন্মের কথা! ভৈরবের সাথে তার সম্পর্কের কথা! মোহনা কি পারবে নিজের ভৈরবের খোঁজ পেতে নাকি যক্ষের হাতে প্রাণ দিতে হবে তাকে?
5. নাগকন্যা মায়া নিজের পরিবারের হয়ে প্রতিশোধ নিতে ছদ্মবেশে আসে পাশের রাজ্যের রাজা অর্জুনবর্মার প্রাসাদে। কিন্তু অর্জুনের সাথে আলাপ হওয়ার পর তার ভুল ভাঙে। তারা দুজনেই তখন আসল সত্যিটা খুঁজতে চেষ্টা করে, ইতিমধ্যে তাদের মধ্যে আকর্ষণও বাড়তে থাকে। মায়া কি পারবে অর্জুনের সাথে শত্রুতা ভুলে নতুন করে সম্পর্ক গড়ে তুলতে? নাকি যুগ যুগ ধরে চলে আসা মানুষ ও নাগেদের মধ্যের বিবাদে ভেঙে যাবে তাদের ভালোবাসা?
→ AI টুলের মাধ্যমে নিজের গল্পটিকে ডেভেলপ করুন: একটি ছোট্ট প্লট আইডিয়া থেকে পুরো গল্পটি প্ল্যান করার জন্য Gemini আপনাকে সাহায্য করতে পারে।
জেনে নিন কীভাবে এই AI টুল ব্যবহার করবেন:
1. গল্পের আইডিয়া: আপনার গল্পের মূল ধারণাটিকে ইংরেজিতে অথবা নিজের ভাষায় জেমিনিতে লিখুন। এটি আপনাকে নানাধরণের প্লট ট্যুইস্ট, সাবপ্লট, চরিত্র গঠনের আইডিয়া দেবে।
– উদাহরণ: ‘আমি এক কোটিপতির মেয়ের গল্প লিখছি যেখানে সেই মেয়েটি তার বডিগার্ডের প্রেমে পড়বে। তাদের এই অসম ভালোবাসা কি তাদের পরিবার মেনে নেবে? তাদের সামনে কোন কোন চ্যালেঞ্জ আসতে পারে?"
2. গল্পের চরিত্র তৈরি: জেমিনিতে আপনি গল্পের চরিত্রদের কিছু সম্ভাব্য বৈশিষ্ট্য, ব্যাকস্টোরি ইত্যাদি লিখে দিন, জেমিনি আপনার জন্য সেই চরিত্রের সম্পূর্ণ বর্ণনা, তাদের উদ্দেশ্য, ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট ইত্যাদি সবকিছু লিখতে সাহায্য করবে।
– উদাহরণ: ‘আমি আমার গল্পে একটি স্ট্রং ফিমেল চরিত্রের বিষয়ে লিখতে চাই। কীভাবে তার ব্যক্তিত্ব, উদ্দেশ্য, ক্যারেক্টার ডেভেলপমেন্ট দেখাব?"
আপনি আপনার প্লট বা চরিত্র নিয়ে নানান প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারেন জেমিনিকে। জেমিনি আপনাকে সেইমতো সাজেশন, আইডিয়া দিতে থাকবে। আপনি নিজেও এই AI টুলের মাধ্যমে গল্প লেখার নানান বিষয় দেখতে পারেন। তবে মনে রাখবেন জেমিনি শুধুমাত্র একটু টুল, গল্প লেখার সময় আপনি কিছু সাহায্য এখান থেকে নিতে পারে তবে নিজের ক্রিয়েটিভিটি ব্যবহার করে লেখাই হল সবথেকে বেস্ট। আপনার সৃজনশীলতাই গল্পের মূল কথা!
(1) কীভাবে একটি ছোট প্লট আইডিয়া থেকে বড় দৈর্ঘ্যের ধারাবাহিক গল্প তৈরি করবেন
(2) কীভাবে বড় ধারাবাহিক গল্পের জন্য বিভিন্ন চরিত্র ও সাবপ্লট বানাবেন?
(3) জনপ্রিয় প্লট, হুক এবং ক্লিফহ্যাঙ্গার ব্যবহার করে কীভাবে পাঠকদের এনগেজ করবেন!
(1) কীভাবে একটি দারুণ প্রেমের গল্প লিখবেন?
(2) ফ্যামিলি ড্রামা, সামাজিক বা নারীবিষয়ক গল্প কীভাবে লিখবেন?
(3) ভৌতিক, সাসপেন্স মিস্ট্রি, ফ্যান্টাসি থিমের ওপর আকর্ষণীয় গল্প কীভাবে লিখবেন?
(4) দুর্দান্ত থ্রিলার গল্প কিকরে লিখবেন?
(1) কীভাবে একটি হাই ইনকাম ধারাবাহিক গল্প লিখবেন!
(2) গল্পের পয়েন্ট অফ ভিউ, বিভিন্ন ঘটনা, সিক্যুয়েন্স ও প্লট হোলের বিষয়ে জানুন
(3) কিভাবে একাধিক পর্ব ও সিন লিখবেন?
(4) প্রথম পর্ব লেখা ও কথোপকথন সাজানোর টেকনিক
(5) গল্পে প্লট ট্যুইস্ট ও হুকের গুরুত্ব: কিভাবে এইগুলি ব্যবহার করে একটি দারুন গল্প লিখবেন?
(6) কীভাবে গল্পের মধ্যে বিভিন্ন অনুভূতির ব্যবহার করবেন?
(1) কীভাবে গল্প লেখার জন্য একটি টাইমটেবিল বানাবেন?
(2) গল্প লেখার সময় কিছু সাধারণ সমস্যা এবং তাদের সমাধান (রাইটার্স ব্লক/ স্ট্রেস/টাইম)
(3) কীভাবে আপনার ধারাবাহিক গল্পে বেশি পর্ব লিখবেন!
(1) কেন প্রতিলিপি আপনাদের বড় ধারাবাহিক গল্প লিখতে উৎসাহ দেয়
(2) কীভাবে গল্পের প্রমোশন করবেন এবং উপার্জন বাড়াবেন!
(3) জনপ্রিয় ধারাবাহিক গল্পের স্ট্রাকচার বিশ্লেষণ
(4) গল্পের প্রমোশন
(5) রেকমেন্ডেশন সিস্টেম কীভাবে ব্যবহার করবেন
(6) প্রিমিয়াম গল্পের মাধ্যমে প্রতিমাসে রয়্যালটি উপার্জন করুন
(7) গল্পের পরবর্তী সিজন কীভাবে লিখবেন?
(8) বোনাস পর্ব
(9) বড় ধারাবাহিক গল্প লেখার দীর্ঘমেয়াদি সুফল
প্রতিলিপি ফেলোশিপ প্রোগ্রাম কোর্স মেটিরিয়াল পিডিএফ ড্রাইভ
প্রতিলিপি ফেলোশিপ প্রোগ্রাম ২.০ কোর্স মেটিরিয়াল পিডিএফ ড্রাইভ
প্রতিলিপি ক্রিয়েটর্স প্রোগ্রাম কোর্স মেটিরিয়াল পিডিএফ ড্রাইভ
→ আজ থেকেই আপনার নতুন গল্পটির প্ল্যানিং শুরু করুন! প্রতিদিন মাত্র কিছু সময় এই প্ল্যানিংয়ে দিন, দেখবেন মাত্র 4 - 5 দিনের মধ্যে আপনার পুরো গল্পটির প্ল্যানিং হয়ে যাবে। এই একটা ছোট্ট ইনভেস্টমেন্ট আপনাকে প্রচুর হেল্প করবে। গল্প লেখার সময় আপনি সহজেই লেখা চালিয়ে যেতে পারবেন এবং রাইটার্স ব্লক এড়াতে পারবেন এবং প্রতিলিপি সেরা কলমকার অ্যাওয়ার্ডস প্রতিযোগিতায় আপনার সাফল্যের চান্সও অনেকটা বেড়ে যাবে।
অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল!
প্রতিলিপি প্রতিযোগিতা বিভাগ