pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

অনু্ভূতি

4.3
48342

শুভ্রকে প্রেমে প্রত্যাখ্যান করে মুনl শুভ্র চলে যায় বিদেশে l মুন বুঝতে পারে সে শুভ্রকেই ভালোবাসে. .. অপেক্ষা করে শুভ্রর ফেরার জন্য, হঠাৎ মুন অসুস্থ হয়ে পরে ... তারপর ?

এখন পড়ুন
লেখক পরিচিতি
author
স্নিগ্ধা রায়

জন্ম - মামাবাড়িতে বার্নপুর স্টেট জেনারেল হাসপাতাল। বেড়ে ওঠা হুগলী জেলার রিষড়াতে। দুই ভাই বোন। বাবা মা দুজনেই সরকারি কর্মচারী ছিলেন। মা শ্রীমতী ভারতী রায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সমাজকল্যাণ দপ্তরের দায়িত্বশীল পদে এবং বাবা শ্রী সরোজ বিকাশ রায় পশ্চিমবঙ্গ সরকারের দমকল বিভাগে দায়িত্বশীল পদে ছিলেন. ছোট থেকেই নাচ, আবৃত্তি, অঙ্কন শিক্ষা। আবৃত্তি শেখা মায়ের কাছেই। পরবর্তী কালে ২০০০ সাল থেকে ২০০৪ সাল অবধি শ্রীমতী ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায় -এর কাছে আবৃত্তি শিক্ষা গ্রহণ। ২০০২ সালে বি কম পাশ করা কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। ২০০৪ সালে আকাশবাণী- র যুববানী বিভাগে প্রোগ্রাম প্রেজেন্টার হিসেবে যোগদান। ২০০৮ আকাশবাণী- র করেন্সপন্ডেন্স বিভাগে অর্থাৎ কলকাতা - ক, খ, এস বি এস, ডি টি এইচ বিভাগে ক্যাসুয়াল বাংলা ঘোষিকা হিসেবে যোগদান। ২০০৫ সাল থেকে রিষড়াতেএকটি ডিটিপি সেন্টারে ডিটিপি অপারেটর হিসেবে কাজ শুরু করা। ১৭ই নভেম্বর ২০০৫ - হিন্দমোটর-এর কোতরং-এ বিয়ে হয়ে আসা। ২০১১ সাল থেকে বাড়িতেই 'লিপিকা ডিটিপি সল‍্যুশন' নামে একটি ডিটিপি সেন্টার খুলে স্বাধীন ব্যবসা শুরু করা। ২০১৪ সালে উত্তরপাড়া সাহিত্য সংস্কৃতি শীলন কেন্দ্রের সাথে যুক্ত হওয়া আবৃত্তি শিল্পী হিসেবে। ২০১৬ সালে প্রথম লেখা শুরু করা মূলতঃ ফেসবুকেই। বিভিন্ন সাহিত্য সভায় অংশগ্রহণ, গল্প লেখা, কবিতা লেখা প্রভৃতি। https://www.facebook.com/profile.php?id=100011798121449 https://www.facebook.com/snigdharoy1979/

রিভিউসমূহ
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Pratyush Gope
    26 जानेवारी 2018
    কোনো গল্প কে গেঁজিয়া গেছে তুলে গাছ থেকে ফেলার মারাত্মক বুদ্ধি শিখতে হলে আপনার লেখা পরে দেখতে হবে। এত বড়ো, তও কোনো নিউ স্টাইল নেই😣😡😠
  • author
    Sayani Halder
    26 जानेवारी 2018
    জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না, গল্পটা আরও একবার সেটা বুঝিয়ে দিল!
  • author
    Ashes Ranjan Karmakar
    19 जुलै 2018
    শেষ টা এতো তাড়াহুড়ো করে শেষ হয়ে গেল.... যেনো এক্ষুনি শেষ করতে হবে... কেনো... Besh তো বইছিল গল্প নিজের স্রোতে... দুম করে থামিয়ে দেয়া হলো... তবু বলবো দারুন....
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Pratyush Gope
    26 जानेवारी 2018
    কোনো গল্প কে গেঁজিয়া গেছে তুলে গাছ থেকে ফেলার মারাত্মক বুদ্ধি শিখতে হলে আপনার লেখা পরে দেখতে হবে। এত বড়ো, তও কোনো নিউ স্টাইল নেই😣😡😠
  • author
    Sayani Halder
    26 जानेवारी 2018
    জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না, গল্পটা আরও একবার সেটা বুঝিয়ে দিল!
  • author
    Ashes Ranjan Karmakar
    19 जुलै 2018
    শেষ টা এতো তাড়াহুড়ো করে শেষ হয়ে গেল.... যেনো এক্ষুনি শেষ করতে হবে... কেনো... Besh তো বইছিল গল্প নিজের স্রোতে... দুম করে থামিয়ে দেয়া হলো... তবু বলবো দারুন....