pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

"বিপ্লবী বীর দামোদর সাভারকর"

3.6
40

ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের উজ্জ্বলতম রত্ন হলেন বীর সাভারকর। বীর বিনায়ক দামোদর সভারকর হলো তাঁর পুরো নাম। স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য সমগ্র বিশ্ববাসীর কাছে বীর উপাধি পেয়েছিলেন। শিবাজী ছিলেন তাঁর আদর্শ ...

এখন পড়ুন
লেখক পরিচিতি
author
kalyani mondal

সততা আর সরলতা মানুষ কে দেবত্বে উন্নীত করে।❤️

রিভিউসমূহ
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    KR Experience
    30 মে 2020
    Mind blowing writing i am very excited your story...
  • author
    Sudeshna Ghosh
    29 মে 2020
    Veryy nicee
  • author
    তিয়াসা
    03 অগাস্ট 2024
    তথ্যে কিছু ভুল আছে। ওঁর মাথায় পুলিশ মারেনি, চোখের ওপর মেরেছিল এক ইংরেজ ব্যারিস্টার। নাম সম্ভবত মিস্টার পার্কার। তখন মিস্টার সাভারকরের বন্ধু আচার্য্য পার্কারের মুখে লাঠির বাড়ি মেরে রক্ত বের করে দেয়। উনি লণ্ডনে গিয়েছিলেন কারণ কিছু ক্যাডার সমালোচনা করছিল যে উনি সেফজোনে বসে থাকেন আর অন্যদের মরতে পাঠিয়ে দেন। এতে তাঁর পৌরুষে আঘাত লাগে এবং তিনি ধরা পড়বেন জেনেও লণ্ডন চলে যান। ফলে যা হবার তাই হয়। ভদ্রলোক খুব ডিপ্রেশনেও ভুগছিলেন। মদন লাল ধিংড়ার সাথে যা করেছিলেন সেটা খুব অন্যায় কাজ ছিল। ধিংড়া ওঁকে খুবই ভালবাসতেন ও শ্রদ্ধা করতেন, তাঁকে মানসিক চাপ দিয়ে বাধ্য করেন একটা ভয়ঙ্কর ঝুঁকির মধ্যে নিজেকে ঠেলে দিতে। এরকম কাজ করলে সমালোচনা হবেই। উনি মুচলেকা দিয়েছিলেন, এবং সেটা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে অনেক বিপ্লবীই জেল থেকে বেরোনোর জন্য মুচলেকা দিয়েছিলেন, অনেকে তুলনামূলক milder prison এ থেকেও দিয়েছিলেন। সেখানে সাভারকর ছিলেন আন্দামানে যেখানে প্রতিমাসে তিনজন কয়েদী আত্মহত্যা করত। কাজেই মুচলেকা না দিলে উনি মারা পড়তেন কিছুদিন পর। ব্রিটিশ আমলে মিস্টার সাভারকরকে কেউ মুচলেকার জন্য গালি দিত না, তবে নেতাজীর ফরওয়ার্ড ব্লকের মুখপত্র ওঁর প্রথম জীবনের বৈপ্লবিক অবদানের প্রশংসা করেও পরবর্তী কমিউনাল রাজনীতির বিষয়টাকে সমালোচনা করেছিল কারণ ফরওয়ার্ড ব্লক ছিল বামমনস্ক। আসলে ওঁকে বিজেপিরা মেন্টর মনে করে বলে অ্যান্টি বিজেপিরা গালিগালাজ করে আনন্দ পায়। যেমন বিজেপি সমর্থকরা গান্ধীজিকে গালিগালাজ করে, সেরকম।
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    KR Experience
    30 মে 2020
    Mind blowing writing i am very excited your story...
  • author
    Sudeshna Ghosh
    29 মে 2020
    Veryy nicee
  • author
    তিয়াসা
    03 অগাস্ট 2024
    তথ্যে কিছু ভুল আছে। ওঁর মাথায় পুলিশ মারেনি, চোখের ওপর মেরেছিল এক ইংরেজ ব্যারিস্টার। নাম সম্ভবত মিস্টার পার্কার। তখন মিস্টার সাভারকরের বন্ধু আচার্য্য পার্কারের মুখে লাঠির বাড়ি মেরে রক্ত বের করে দেয়। উনি লণ্ডনে গিয়েছিলেন কারণ কিছু ক্যাডার সমালোচনা করছিল যে উনি সেফজোনে বসে থাকেন আর অন্যদের মরতে পাঠিয়ে দেন। এতে তাঁর পৌরুষে আঘাত লাগে এবং তিনি ধরা পড়বেন জেনেও লণ্ডন চলে যান। ফলে যা হবার তাই হয়। ভদ্রলোক খুব ডিপ্রেশনেও ভুগছিলেন। মদন লাল ধিংড়ার সাথে যা করেছিলেন সেটা খুব অন্যায় কাজ ছিল। ধিংড়া ওঁকে খুবই ভালবাসতেন ও শ্রদ্ধা করতেন, তাঁকে মানসিক চাপ দিয়ে বাধ্য করেন একটা ভয়ঙ্কর ঝুঁকির মধ্যে নিজেকে ঠেলে দিতে। এরকম কাজ করলে সমালোচনা হবেই। উনি মুচলেকা দিয়েছিলেন, এবং সেটা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে অনেক বিপ্লবীই জেল থেকে বেরোনোর জন্য মুচলেকা দিয়েছিলেন, অনেকে তুলনামূলক milder prison এ থেকেও দিয়েছিলেন। সেখানে সাভারকর ছিলেন আন্দামানে যেখানে প্রতিমাসে তিনজন কয়েদী আত্মহত্যা করত। কাজেই মুচলেকা না দিলে উনি মারা পড়তেন কিছুদিন পর। ব্রিটিশ আমলে মিস্টার সাভারকরকে কেউ মুচলেকার জন্য গালি দিত না, তবে নেতাজীর ফরওয়ার্ড ব্লকের মুখপত্র ওঁর প্রথম জীবনের বৈপ্লবিক অবদানের প্রশংসা করেও পরবর্তী কমিউনাল রাজনীতির বিষয়টাকে সমালোচনা করেছিল কারণ ফরওয়ার্ড ব্লক ছিল বামমনস্ক। আসলে ওঁকে বিজেপিরা মেন্টর মনে করে বলে অ্যান্টি বিজেপিরা গালিগালাজ করে আনন্দ পায়। যেমন বিজেপি সমর্থকরা গান্ধীজিকে গালিগালাজ করে, সেরকম।