pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

এই রাত তোমার আমার

4.2
67020

বৌভাতের রাতের সমস্তরকমের ব্যস্ততাকে ছাপিয়ে আজ অভীক ও অনন্যার ফুলশজ্জা। পূর্বে ওরা দুজনেই আলাদা আলাদা সম্পর্কে জড়িয়ে থাকলেও অবশেষে অভীক আর অনন্যার একটি বিখ্যাত ম্যাট্রিমনি সাইটের হাত ধরে সম্বন্ধ করেই ...

এখন পড়ুন
লেখক পরিচিতি
author
কেয়া রায়

আমি কেয়া। আমার জন্ম বাংলার ২৫শে বৈশাখ(9th May, 1994)। বাংলার নবগঠিত জেলা আলিপুরদুয়ার আমার জন্মস্থান। জীবনে স্বপ্নপূরণ করার আশায় তিলোত্তমা নগরীতে পা রেখেছিলাম আজ থেকে চার বছর আগে। আশুতোষ কলেজ থেকে যখন আমি গ্র‍্যাজুয়েশন শেষ করি তখন আমার বিষয় ছিল ভূগোল। ভেবেছিলাম গবেষণা করব ভবিষ্যতে। কিন্তু সেই স্বপ্ন অধরাই থেকে গেল একসময়। পাশাপাশি প্রানের সুরকে গানের ছন্দে মিশিয়ে দিয়ে ভেসে চলছিলাম কোনও এক অজানা উদ্দেশ্যে। এরপর সাহিত্যচর্চাকে জীবনের মূলস্রোতে ফিরিয়ে নিয়ে এলাম, বলতে পারেন একরকম নিজস্ব বাঁচার তাগিদেই। আর এখন আপনাদের সামনে আমি নিজেকে মেলে ধরেছি। লেখালেখির জগতে স্থায়ীভাবে পা রেখেছিলাম ২০১৬ সালে। তিনটে ম্যাগাজিনে আমার লেখা গল্প-কবিতা বেরিয়েছে এখনও পর্যন্ত। পাঠক-পাঠিকাদের কিছু প্রশংসাও কুড়িয়েছে সেগুলো। আশা করি, এভাবে আপনাদের সকলকে পাশে পেয়ে আরও অনেক দূর এগিয়ে যেতে পারব আমি সুদূর ভবিষ্যতে। ধন্যবাদ।

রিভিউসমূহ
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Minati Mitra
    11 অক্টোবর 2018
    👍👍👍👍👍👍👍👍
  • author
    Swagata Sengupta
    16 জানুয়ারী 2020
    দারুণ গল্প। সত্যিই তো বিয়ে তে শারীরিক সম্পর্ক টাই সব নয় , মানসিক বন্ধন বা mental attachment টা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিয়ে র ক্ষেত্রে কারণ সেটা না হলে বিয়ে টা কেবল সামাজিক বন্ধন কিছু দায়িত্ব পালনে র মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়ে সংকীর্ণ জগতে পরিণত হয় ...মানসিক বন্ধনহীন বিয়ে একটি মরুভূমির মতন ...বিয়ে তে শারীরিক সম্পর্ক অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ এটি অন্ত রঙ্গ ভালবাসা র একটি বহিপ্রর্কাশ সন্তানের অস্তিত্ব কে আনার একটি মাধ্যম কিন্তু যে বিয়েতে শুধু ই শারীরিক চাহিদা থাকে মানসিক চাহিদা র কোন দাম নেই সেই বিয়ে সার্থক নয় তাই বিয়ে তে দুটো মানুষের মধ্যে মনের মিল মানসিক সান্নিধ্য দুটি আত্মা র মিল ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ তবে এইটা বুঝলাম না যে পাত্র পাত্রী বিয়ে র আগে নিজেদের মধ্যে একান্তে সাক্ষাত্ করেছে কিনা ,সম্বন্ধ করে বিয়ে আজকাল যুগে ও হয় কিন্তু সেখানেও পাত্র পাত্রী নিজেদের মধ্যে একান্তে বাক্য বিনিময় করে ও বিবেচনা করে নেয় যার সাথে বিয়ে হবে সে যোগ্য কিনা তাই সম্বন্ধ করে বিয়ে তেও মা বাবা র পছন্দের ওপরে ও পাত্র পাত্রী র পছন্দ ই শেষ কথা বলে তাই সে জায়গা থেকে দাড়িয়ে মা বাবার পছন্দ করে বিয়ে সেটা নিয়ে একটু confusion আছে যে তারা মা বাবার পছন্দ কেই এক বাক্যে মেনে নিয়েছে না নিজেরাও হবু জীবনসঙ্গী কে বুঝে পরে নিয়েছে আরেকটা ব্যাপার ভাগ্য কে কখনোই অস্বীকার করা যায় না ভাগ্যের একটা বিশাল ভূমিকা আছে জীবনে তাই জীবনে আমাদের নিজস্ব চাওয়া পাওয়ার হিসেবে র চেয়ে বর আমাদের ভাগ্যে কি আছে সেদিক থেকে এই যুক্তি ই দারায় যে আমরা ভাগ্যের ওপর সব ছেড়ে দেব নিজেরা কিছু করবো না ভাগ্যে যা আছে তাই মেনে নেব তাই ভাগ্যে যা বিয়ে লেখা আছে তাই মানব হবু জীবনসঙ্গী কে নিজে দেখে নেবার দরকার নেই কিন্তু তা ঠিক নয় ও অসমর্থনযোগ্য,ভাগ্যে যাই লেখা থাকুক না কেন পাত্র পাত্রী র নিজেদের কে বিবাহপূরবে চিনে নেওয়া উচিত কারণ বিয়ে দুটি মানুষ করবে সারাজীবন কাটাবে তাই আগে থেকে না চিনে নিলে পরে কোন অঘটন ঘটলে অনুতাপ হতে পারে আর কিছু খারাপ হলে বেরনো ও মুশকিল চট করে তখন আরও কষ্ট তাই শুধু ভাগ্যের কথা না ভেবে বাস্তব বোধ ও রাখা দরকার।
  • author
    Babai Mondal
    23 অক্টোবর 2017
    Porte valoi laglo. kintu golper modhey kono bisheshotto pelam na.
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Minati Mitra
    11 অক্টোবর 2018
    👍👍👍👍👍👍👍👍
  • author
    Swagata Sengupta
    16 জানুয়ারী 2020
    দারুণ গল্প। সত্যিই তো বিয়ে তে শারীরিক সম্পর্ক টাই সব নয় , মানসিক বন্ধন বা mental attachment টা খুব গুরুত্বপূর্ণ বিয়ে র ক্ষেত্রে কারণ সেটা না হলে বিয়ে টা কেবল সামাজিক বন্ধন কিছু দায়িত্ব পালনে র মধ্যেই সীমাবদ্ধ হয়ে গিয়ে সংকীর্ণ জগতে পরিণত হয় ...মানসিক বন্ধনহীন বিয়ে একটি মরুভূমির মতন ...বিয়ে তে শারীরিক সম্পর্ক অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ এটি অন্ত রঙ্গ ভালবাসা র একটি বহিপ্রর্কাশ সন্তানের অস্তিত্ব কে আনার একটি মাধ্যম কিন্তু যে বিয়েতে শুধু ই শারীরিক চাহিদা থাকে মানসিক চাহিদা র কোন দাম নেই সেই বিয়ে সার্থক নয় তাই বিয়ে তে দুটো মানুষের মধ্যে মনের মিল মানসিক সান্নিধ্য দুটি আত্মা র মিল ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ তবে এইটা বুঝলাম না যে পাত্র পাত্রী বিয়ে র আগে নিজেদের মধ্যে একান্তে সাক্ষাত্ করেছে কিনা ,সম্বন্ধ করে বিয়ে আজকাল যুগে ও হয় কিন্তু সেখানেও পাত্র পাত্রী নিজেদের মধ্যে একান্তে বাক্য বিনিময় করে ও বিবেচনা করে নেয় যার সাথে বিয়ে হবে সে যোগ্য কিনা তাই সম্বন্ধ করে বিয়ে তেও মা বাবা র পছন্দের ওপরে ও পাত্র পাত্রী র পছন্দ ই শেষ কথা বলে তাই সে জায়গা থেকে দাড়িয়ে মা বাবার পছন্দ করে বিয়ে সেটা নিয়ে একটু confusion আছে যে তারা মা বাবার পছন্দ কেই এক বাক্যে মেনে নিয়েছে না নিজেরাও হবু জীবনসঙ্গী কে বুঝে পরে নিয়েছে আরেকটা ব্যাপার ভাগ্য কে কখনোই অস্বীকার করা যায় না ভাগ্যের একটা বিশাল ভূমিকা আছে জীবনে তাই জীবনে আমাদের নিজস্ব চাওয়া পাওয়ার হিসেবে র চেয়ে বর আমাদের ভাগ্যে কি আছে সেদিক থেকে এই যুক্তি ই দারায় যে আমরা ভাগ্যের ওপর সব ছেড়ে দেব নিজেরা কিছু করবো না ভাগ্যে যা আছে তাই মেনে নেব তাই ভাগ্যে যা বিয়ে লেখা আছে তাই মানব হবু জীবনসঙ্গী কে নিজে দেখে নেবার দরকার নেই কিন্তু তা ঠিক নয় ও অসমর্থনযোগ্য,ভাগ্যে যাই লেখা থাকুক না কেন পাত্র পাত্রী র নিজেদের কে বিবাহপূরবে চিনে নেওয়া উচিত কারণ বিয়ে দুটি মানুষ করবে সারাজীবন কাটাবে তাই আগে থেকে না চিনে নিলে পরে কোন অঘটন ঘটলে অনুতাপ হতে পারে আর কিছু খারাপ হলে বেরনো ও মুশকিল চট করে তখন আরও কষ্ট তাই শুধু ভাগ্যের কথা না ভেবে বাস্তব বোধ ও রাখা দরকার।
  • author
    Babai Mondal
    23 অক্টোবর 2017
    Porte valoi laglo. kintu golper modhey kono bisheshotto pelam na.