pratilipi-logo প্রতিলিপি
বাংলা

পাখি

4.2
3405
প্রেমস্মৃতিকথা

পাখি ছোটবেলা থেকেই আমার পাখি পোষার ভীষণ সখ। লাভবার্ড, কাকাতুয়া, ম্যাকাও, বা পেঙ্গুইন পেলিক্যান নয়, যে কোন একটা পাখি হলেই হ’ল। এমনকি চড়াই বা গোলা পায়রা হলেও আপত্তি নেই। আমাদের বাড়ির কাছেই একটা ...

এখন পড়ুন
লেখক পরিচিতি
author
সুবীর কুমার রায়

রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অবসরপ্রাপ্ত অফিসার সুবীর কুমার রায়ের ছোটবেলা থেকে মাঠে, ঘাটে, জলাজঙ্গলে ঘুরেঘুরে ফড়িং, প্রজাপতি, মাছ, পশুপাখি, গাছের সাথে সখ্যতা। একটু বড় হয়ে স্কুল, এবং তারপরে কলেজ পালানোর নেশায় এর ব্যাপ্তি আরও বৃদ্ধি পাওয়ায়, অনেক নতুন ও অদ্ভুত সব মানুষের সান্নিধ্য লাভের সুযোগ ঘটে। পরবর্তীকালে ছত্রীশ বছরের কর্মজীবনে ও ভ্রমণের নেশায় আরও বিচিত্র চরিত্রের মানুষ, বিচিত্র সংস্কার, বিচিত্র জায়গা দেখার ও বিচিত্র সব অভিজ্ঞতা লাভের সুযোগ ঘটে। ১৯৭৯ সালে প্রথম ট্রেকিং — হেমকুন্ড,ভ্যালি অফ ফ্লাওয়ার্স, বদ্রীনারায়ণ, মানা, বসুধারা, ত্রিযুগী নারায়ণ, কেদারনাথ, গঙ্গোত্রী-গোমুখ ও যমুনোত্রী ।সেখান থেকে ফিরে, প্রথম কাগজ কলম নিয়ে লিখতে বসা। ভ্রমণ কাহিনী ছাড়া ছোট গল্প, রম্য রচনা, স্মৃতিকথা, ইত্যাদি নানা ধরণের লেখা লিখতে ভালোবাসেন।

রিভিউসমূহ
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Aditi Sarkar
    30 সেপ্টেম্বর 2020
    আমার নিজের ও পাখি খুব ভাল লাগে।তবে পোষার শখ ছিল না।তখন বেশ ছোট আমি।বাড়িতে সুপুরি গাছ কাটা হল।উমা দেখি গাছের কোটর এর ভেতর থেকে সদ্যজাত 2 টি ছানা।একজন পিপরে ধরে মরেই গেছে।আর একজন তখন ধুঁকছে।আহা রে বড্ড মায়া হল ওই পাখির বাছার উপর।ধরে নিয়ে এলাম বাড়িতে।তখন চোখ ও ফোটে নি।একটি ঝুরির মধ্যে রাখলাম তাকে।আপনার মতোই খাওয়ানোর নানা রকম চেষ্টা করে ব্যর্থ হএছিলাম।তখন তো পালক ও ওঠেনি।গুগল করে পাখির বাচ্চা দের ছবি দেখে বোঝার চেষ্টা চালাতে লাগলাম কোন পাখির বাচ্চা হতে পারে।তারপর একদম confidently ভেবে নিয়েছিলাম ওটা নিশ্চয়ই শালিক পাখি ই হবে।সেই মতো নাম অ রাখলাম "শালু"।দিন যায় আমার শালু দুধ এ ভেজানো কিসমিস র খেজুর খেয়ে বড় হতে থাকে।আমার নিজের ঘর এর আলমারির উপর ঝুরির মধ্যে থাকত শালু।রাতে লাইট অফ হলেই কিছুক্ষণ চিত্কার।এর পর পাখনা গজানোর পালা।কালো সাদা ছিt।মাথার কাছ এ হালকা লাল।তখন ও আমার ভুল ভাঙেনি।এর পর আরম্ভ হল বেদম মাথা ঠোকা।সে মাঝে মাঝেই মাথা ঠুকে ওঠে।😂😂😂😂.তার পর আরো একটু বড় হতে ভুল ভাঙল আমার।যাকে ভাবতাম শালু সে বেরোল কাঠঠোকরার ছানা।অগত্যা🐣 শালু হল " কাঠু"।সেই থেকে শুরু।তার পর প্রতি বছর ই দেখি বুলবুলি পাখি আমাদের বারান্দা তে বাসা বাধে।2 থেকে 3 টি ডিম থাকে বাসায়।সাদার উপর হালকা লাল chhit.আর আমার ফোন এর ক্যামেরা তে বন্দির হয়ে যায় ওদের বাসা বানানো থেকে বাচ্চা দেড় উড়ে যাওয়া অব্ধি প্রায় সকল ঘটনা।র এই বছর বারান্দার সামনে জামা কাপড় শুকোতে দেওয়ার দড়ি তে দুর্গা টুনটুনি বাসা বেধেছিল।ভেতর এ 2 টি ডিম।বাবা পাখি রা মনে হয় বাসার বাইরেই থাকে।ওই টুকু বাসা তো,আমার ধারণা মা পাখি ই ডিম এ তা দিত আর বাসা দিয়ে মুখ বের করে বসে থাকত।বাবা পাখি কিন্তু সকাল এ এসে ডাক দেয় মা পাখি কে।সে দারুণ মজার দৃশ্য।অনেক বড় লিখে ফেললাম।আপনার লেখার মধ্যে নিজে কে খুঁজে পেলাম কোথাও।ধন্যবাদ।
  • author
    পাখি
    30 নভেম্বর 2018
    প্রথমেই ভেবেছিলাম,, এ গল্প টা হবে অনন্য এবং সত্যি ই তাই। কত্ত পাখির ঘটনা বাপরে...😅 কিন্তু যতবার ই পাখি গুলো মরে যাচ্ছিল , খারাপ লাগছিলো একটু।। but after all, ভালো লাগল। ভালো থাকবেন।😊
  • author
    MOUMITA BASU
    02 জানুয়ারী 2023
    বাহ্। একটা বিড়াল বাচ্চা কে নিয়ে গল্প লিখতে শুরু করেছি। পড়ে দেখার অনুরোধ রাখলাম।
  • author
    আপনার রেটিং

  • মোট রিভিউ
  • author
    Aditi Sarkar
    30 সেপ্টেম্বর 2020
    আমার নিজের ও পাখি খুব ভাল লাগে।তবে পোষার শখ ছিল না।তখন বেশ ছোট আমি।বাড়িতে সুপুরি গাছ কাটা হল।উমা দেখি গাছের কোটর এর ভেতর থেকে সদ্যজাত 2 টি ছানা।একজন পিপরে ধরে মরেই গেছে।আর একজন তখন ধুঁকছে।আহা রে বড্ড মায়া হল ওই পাখির বাছার উপর।ধরে নিয়ে এলাম বাড়িতে।তখন চোখ ও ফোটে নি।একটি ঝুরির মধ্যে রাখলাম তাকে।আপনার মতোই খাওয়ানোর নানা রকম চেষ্টা করে ব্যর্থ হএছিলাম।তখন তো পালক ও ওঠেনি।গুগল করে পাখির বাচ্চা দের ছবি দেখে বোঝার চেষ্টা চালাতে লাগলাম কোন পাখির বাচ্চা হতে পারে।তারপর একদম confidently ভেবে নিয়েছিলাম ওটা নিশ্চয়ই শালিক পাখি ই হবে।সেই মতো নাম অ রাখলাম "শালু"।দিন যায় আমার শালু দুধ এ ভেজানো কিসমিস র খেজুর খেয়ে বড় হতে থাকে।আমার নিজের ঘর এর আলমারির উপর ঝুরির মধ্যে থাকত শালু।রাতে লাইট অফ হলেই কিছুক্ষণ চিত্কার।এর পর পাখনা গজানোর পালা।কালো সাদা ছিt।মাথার কাছ এ হালকা লাল।তখন ও আমার ভুল ভাঙেনি।এর পর আরম্ভ হল বেদম মাথা ঠোকা।সে মাঝে মাঝেই মাথা ঠুকে ওঠে।😂😂😂😂.তার পর আরো একটু বড় হতে ভুল ভাঙল আমার।যাকে ভাবতাম শালু সে বেরোল কাঠঠোকরার ছানা।অগত্যা🐣 শালু হল " কাঠু"।সেই থেকে শুরু।তার পর প্রতি বছর ই দেখি বুলবুলি পাখি আমাদের বারান্দা তে বাসা বাধে।2 থেকে 3 টি ডিম থাকে বাসায়।সাদার উপর হালকা লাল chhit.আর আমার ফোন এর ক্যামেরা তে বন্দির হয়ে যায় ওদের বাসা বানানো থেকে বাচ্চা দেড় উড়ে যাওয়া অব্ধি প্রায় সকল ঘটনা।র এই বছর বারান্দার সামনে জামা কাপড় শুকোতে দেওয়ার দড়ি তে দুর্গা টুনটুনি বাসা বেধেছিল।ভেতর এ 2 টি ডিম।বাবা পাখি রা মনে হয় বাসার বাইরেই থাকে।ওই টুকু বাসা তো,আমার ধারণা মা পাখি ই ডিম এ তা দিত আর বাসা দিয়ে মুখ বের করে বসে থাকত।বাবা পাখি কিন্তু সকাল এ এসে ডাক দেয় মা পাখি কে।সে দারুণ মজার দৃশ্য।অনেক বড় লিখে ফেললাম।আপনার লেখার মধ্যে নিজে কে খুঁজে পেলাম কোথাও।ধন্যবাদ।
  • author
    পাখি
    30 নভেম্বর 2018
    প্রথমেই ভেবেছিলাম,, এ গল্প টা হবে অনন্য এবং সত্যি ই তাই। কত্ত পাখির ঘটনা বাপরে...😅 কিন্তু যতবার ই পাখি গুলো মরে যাচ্ছিল , খারাপ লাগছিলো একটু।। but after all, ভালো লাগল। ভালো থাকবেন।😊
  • author
    MOUMITA BASU
    02 জানুয়ারী 2023
    বাহ্। একটা বিড়াল বাচ্চা কে নিয়ে গল্প লিখতে শুরু করেছি। পড়ে দেখার অনুরোধ রাখলাম।