ভার্চুয়াল অ্যাডিকশান ফেসবুক এ একটি লেখা পোষ্ট করলাম।বিভিন্ন গ্র্ুপ এ লেখাটি ছড়িয়ে দিলাম।আধঘন্টার মধ্যেই সারা বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের কাছে লেখাটি পৌঁছে গেল।এইবার আসতে শুরু করল হাতে গরম ফিডব্যাক।এই ...
হালিশহর স্টেসন রোড,পোঃ-নবনগর,উত্তর ২৪ পরগনা,পশ্চিমবঙ্গ।
আমি পেশাগতভাবে চাকুরে কিন্তু নেশায় লেখক।আমি গল্প লিখি,প্রবন্ধ লিখি।ভ্রমন কাহিনি লিখি।কবিতাও লিখি।ছবি তুলি ও ছবি আঁকি।আর পড়তে ও বেড়াতে ভালবাসি।আরো কতকিছু যে ভালবাসি!
সারাংশ লিখুন
হালিশহর স্টেসন রোড,পোঃ-নবনগর,উত্তর ২৪ পরগনা,পশ্চিমবঙ্গ।
আমি পেশাগতভাবে চাকুরে কিন্তু নেশায় লেখক।আমি গল্প লিখি,প্রবন্ধ লিখি।ভ্রমন কাহিনি লিখি।কবিতাও লিখি।ছবি তুলি ও ছবি আঁকি।আর পড়তে ও বেড়াতে ভালবাসি।আরো কতকিছু যে ভালবাসি!
আমার ফেসবুক পোস্টে দেড়শ/দুশো লাইক পড়ত। সঙ্গে কমেন্ট। মোটামুটি জনপ্রিয়তা ছিল। খুশি ছিলাম। কিন্তু ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম আমার অবসর, বই পড়া, বন্ধুদের সাথে আড্ডা, চিন্তা ইত্যাদি সমস্তটা এই ফেসবুক কেড়ে নিচ্ছে। আমার বিপরীতেই এক নতুন আমি তৈরি হয়েছিল। যে আমি সবসময় চিন্তা করতাম সবকিছু ফেসবুকে পোস্ট করতে হবে, সব বিষয়ে আমার একটা মতামত দিতে হবে। এই ফেসবুকীয় অরিজিতের চাপে বাস্তবের অরিজিৎ হারিয়ে গেছিল।
আজ ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা ডিলিট দিয়েছি। গত কয়েকদিনও ফেসবুকে কোনো পোস্ট করিনি। ফেসবুক থেকে দূরে ছিলাম। এই সিদ্ধান্ত হঠাৎ নিতে পারিনি। গত প্রায় একবছরের চেষ্টার ফল।
গত একসপ্তাহ ধরে নিজেকে মুক্ত মনে হচ্ছে। মনে ধরে জেলখানা থেকে বেরিয়েছি। এখন আর কিছু দেখলে, কিছু শুনলেই সেটা পোস্ট করার ইচ্ছে জাগছে না। এখন সেসব নিয়ে চিন্তা করতে পারছি, উপভোগ করতে পারছি।
আপনার লেখাটা খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
অসাধারণ, সত্যি আমরা যে ভার্চুয়াল জগতে আসক্ত হয়ে পড়ছি আমরা সেটাকেই মাঝে মাঝে রিয়েল জগত ভেবে বসি, আর আগেকার সেই খেলাধূলা, বই পড়াশোনা বা বন্ধু বান্ধবদের সাথে আড্ডা বা ঘোরাঘুরি সমস্ত কিছু বন্ধ করে ফেলেছি স্মার্টফোনের কারণে, কিন্তু এর থেকে মুক্তি পেতে হলে বাহিরের জগতটাকে মানে বাস্তব জগতটাকে সময় দিতে হবে, ধীরে ধীরে নিজেকে বের করে আনতে হবে ভার্চুয়াল জগত থেকে।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
আমার ফেসবুক পোস্টে দেড়শ/দুশো লাইক পড়ত। সঙ্গে কমেন্ট। মোটামুটি জনপ্রিয়তা ছিল। খুশি ছিলাম। কিন্তু ধীরে ধীরে বুঝতে পারলাম আমার অবসর, বই পড়া, বন্ধুদের সাথে আড্ডা, চিন্তা ইত্যাদি সমস্তটা এই ফেসবুক কেড়ে নিচ্ছে। আমার বিপরীতেই এক নতুন আমি তৈরি হয়েছিল। যে আমি সবসময় চিন্তা করতাম সবকিছু ফেসবুকে পোস্ট করতে হবে, সব বিষয়ে আমার একটা মতামত দিতে হবে। এই ফেসবুকীয় অরিজিতের চাপে বাস্তবের অরিজিৎ হারিয়ে গেছিল।
আজ ফেসবুক অ্যাকাউন্টটা ডিলিট দিয়েছি। গত কয়েকদিনও ফেসবুকে কোনো পোস্ট করিনি। ফেসবুক থেকে দূরে ছিলাম। এই সিদ্ধান্ত হঠাৎ নিতে পারিনি। গত প্রায় একবছরের চেষ্টার ফল।
গত একসপ্তাহ ধরে নিজেকে মুক্ত মনে হচ্ছে। মনে ধরে জেলখানা থেকে বেরিয়েছি। এখন আর কিছু দেখলে, কিছু শুনলেই সেটা পোস্ট করার ইচ্ছে জাগছে না। এখন সেসব নিয়ে চিন্তা করতে পারছি, উপভোগ করতে পারছি।
আপনার লেখাটা খুব ভালো লাগল। ধন্যবাদ।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
অসাধারণ, সত্যি আমরা যে ভার্চুয়াল জগতে আসক্ত হয়ে পড়ছি আমরা সেটাকেই মাঝে মাঝে রিয়েল জগত ভেবে বসি, আর আগেকার সেই খেলাধূলা, বই পড়াশোনা বা বন্ধু বান্ধবদের সাথে আড্ডা বা ঘোরাঘুরি সমস্ত কিছু বন্ধ করে ফেলেছি স্মার্টফোনের কারণে, কিন্তু এর থেকে মুক্তি পেতে হলে বাহিরের জগতটাকে মানে বাস্তব জগতটাকে সময় দিতে হবে, ধীরে ধীরে নিজেকে বের করে আনতে হবে ভার্চুয়াল জগত থেকে।
রিপোর্টের বিষয়
সুপারফ্যান
এই ব্যাজযুক্ত সমস্ত লেখক সাবস্ক্রিপশনের জন্য যোগ্য
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়
রিপোর্টের বিষয়